আরবী বর্ষপঞ্জির সবচেয়ে বরকতপূর্ণ মাস হচ্ছে মাহে রামাদান। এ মাস কুরআন নাযিলের মাস। এটি মুসলিম জাতির প্রতি মহান আল্লাহর অপার নিআমত। এ মাস হলো রহমত, মাগফিরাত, জান্নাত হাসিলের এবং জাহান্নামের
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মানব জাতির হিদায়াতের জন্য শাশ্বত বাণী কুরআন কারীম প্রেরণ করেছেন এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর হিফাযতের যিম্মাদারি নিজেই গ্রহণ করেছেন। কুরআন কারীমের এই হিফাযত বা সংরক্ষণের অন্যতম
যে সব কারণে রোযা ভঙ্গ হয় এবং শুধু কাযা ওয়াজিব হয় রোযাদার ব্যক্তিকে জোরপূর্বক কোনো কিছু আহার করানো হলে, কুলি করা বা নাকে পানি দেওয়ার সময় রোযার কথা স্মরণ থাকা
আমাদের সামনে পবিত্র মাহে রামাদান। মুসলিম মাত্রই এ মাসের প্রতীক্ষায় থাকেন। রামাদান আমলের মাস। যত বেশি আমল করা যায় ততই উত্তম। তবে আমাদের কৃত আমল যেন বরবাদ না হয়। আমল
রামাদান হলো সিয়াম সাধনার মাস, ইবাদতের মাস। বলা যায় এটি ইবাদতের বসন্তকাল। কেননা এ মাসের ইবাদত অন্যান্য মাসের ইবাদত থেকে অত্যন্ত মূল্যবান। হাদীস শরীফে এসেছে, এ মাসের একটি নফল ইবাদতের
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে সকল ভূখণ্ডের জন্য বিশেষভাবে দুআ করেছেন, শাম তথা আধুনিক সিরিয়া তন্মধ্যে অন্যতম। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দুআর বরকতে এ অঞ্চলে যুগে যুগে জন্মগ্রহণ করেছেন
ইসলাম মানবজীবনের সকল বিষয়ে সুন্দর নির্দেশনা প্রদান করে। এই নির্দেশনার পূর্ণ অনুসরণ মানুষকে ক্ষতি থেকে দূরে রাখে এবং কল্যাণের দিকে নিয়ে যায়। এজন্যই ইসলাম ধর্ম হলো পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলামের সকল
হাদীসের মূল ভাষ্য عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ، رَضِيَ اللهُ عَنْهُ ، عَنِ النَّبِيِّ ، صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ، قَالَ: “مَنْ نَفَّسَ عَنْ مُؤْمِنٍ كُرْبَةً مِنْ كُرَبِ الدُّنْيَا نَفَّسَ اللهُ
মাঝে মাঝেই দক্ষিণ থেকে ছুটে আসা ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাত আর উড়ে আসা ড্রোন হামলায় প্রকম্পিত হয়ে ওঠে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদ অথবা দেশটির অন্য কোনো শহর বা অঞ্চল। আগুন জ্বলে বিভিন্ন
যাকাত ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি। ঈমান ও সালাতের পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদত হলো যাকাত। ‘যাকাত’ আরবী শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ পবিত্রতা, বৃদ্ধি পাওয়া, বরকত লাভ হওয়া, প্রশংসা