উপমহাদেশের প্রখ্যাত ওলী শামসুল উলামা হযরত আল্লামা আবদুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ছাহেব (র.) প্রতিষ্ঠিত কুরআন তিলাওয়াত শিক্ষাদানের আন্তর্জাতিকখ্যাত শিক্ষাবোর্ড ‘দারুল কিরাত মজিদিয়া ফুলতলী ট্রাস্ট’ বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে আজ ইংল্যান্ডের শহর
খুব ছোটবেলা থেকে আমি ওয়ায মাহফিলের একজন নিয়মিত শ্রোতা। গ্রামের আশেপাশে যেকোন মাহফিলে উপস্থিত হতাম শত বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে। এসব মাহফিলের বক্তব্যগুলো হৃদয়ের খোরাক হতো, ঈমানকে তাজা করতো, আমলের
পবিত্র কুরআন ও হাদীসে আল্লাহ পাকের অনেক সিফাতের উল্লেখ রয়েছে। তন্মধ্যে কিছু সিফাত স্পষ্ট (মুহকাম), অন্যগুলো এমন যা ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের প্রয়াজন হয়। যেগুলো ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের প্রয়াজন হয় আলিমগণ এক্ষেত্রে দুটি
হাদীসের মূলভাষ্য عَنْ الْمُطَّلِبِ بْنِ أَبِي وَدَاعَةَ قَالَ جَاءَ الْعَبَّاسُ إِلَى رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَكَأَنَّهُ سَمِعَ شَيْئًا فَقَامَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى الْمِنْبَرِ فَقَالَ مَنْ
বরকতময় রবিউল আউয়াল মাস সমাগত। এ মাসেই পৃথিবীপৃষ্ঠে শুভাগমন করেছিলেন সৃষ্টিজগতের প্রতি মহান স্রষ্টার সবচেয়ে বড় রহমত, আমাদের প্রিয়নবী সায়্যিদুনা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাই এ মাস মুমিনের জন্য
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মাতা-পিতা নাজাত পেয়েছেন বলে অধিকাংশ মুসলিম মনিষী মত প্রকাশ করেছেন। এ সম্পর্কে তিনটি মত রয়েছে- ১. তাঁরা উভয়ই ছিলেন আহলে ফিতরত এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়িশা সিদ্দীকা (রা.) বর্ণনা করেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমার বেটা হুসাইন (রা.) ত্বিফ ভূমিতে (কারবালা) নিহত হবে এবং আমার পরে আমার উম্মত ফিতনায় নিক্ষিপ্ত
ইমাম হুসাইন (রা.) কারবালার মর্মান্তিক ঘটনায় শাহাদাত বরণ করেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছেন যা হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। এ প্রসঙ্গে দুটি হাদীস নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
আমাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছে ইসলামী সনের প্রথম মাস মুহাররাম। মুহাররাম মাস আমাদের কাছে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত: এটি আল্লাহ জাল্লা শানুহু ঘোষিত হারাম বা সম্মানিত মাস সমূহের একটি। কুরআন কারীমে এসেছে-
কুরবানীর ইতিহাস অনেক প্রাচীন। পৃথিবীতে মানুষের ইতিহাসের সূচনা থেকেই কুরবানীর ইতিহাসের সূচনা। কুরআনে কারীমেও সেদিকে ইঙ্গিত করে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেছেন, “প্রত্যেক উম্মতের জন্য আমি কুরবানীর বিধান রেখেছিলাম, যাতে তারা