কয়েক বছর আগে সোশ্যাল মিডিয়াতে শুনা আকসা প্রাঙ্গণে এক ফিলিস্তিনী বৃদ্ধের হৃদয় নিংড়ানো কিছু কথা আজকাল খুব কানে ভাসে। তিনি বলেছিলেন, ‘হে মুসলিম যুবক! একথা কোন দিন ভুলে যেয়োনা যে
অতি অল্প কয়দিনের যুদ্ধ বিরতির পর ফিলিস্তিনে আবারো রক্ত ঝরছে। যুদ্ধ বিরতির চুক্তি ভঙ্গ করে নির্বিকার পৃথিবীর চক্ষুসমক্ষে সুস্থির গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে অবৈধ দখলদার বাহিনী। বর্বরতার চরম পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করে
গত ১৯শে ফেব্রুয়ারি সিলেটের এমসি কলেজে তালামীযে ইসলামিয়ার কর্মী মিজানুর রহমান রিয়াদের উপর হামলা চালায় ছাত্র শিবিরের একদল কর্মী। রিয়াদকে রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করে ইসলামী রাজনীতির কথা বলা এই
ভূমিকা নাহমাদুহু ওয়া নুসাল্লি আলা রাসূলিহিল কারীম। আম্মা বাদ। ইসলাম আল্লাহর মনোনীত একমাত্র দ্বীন। এ দ্বীনের প্রচার-প্রসার ও একে সকল দ্বীনের উপর বিজয়ী আদর্শরূপে প্রতিষ্ঠার জন্য সায়্যিদুল মুরসালীন হযরত মুহাম্মদ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতায় সমৃদ্ধি অর্জন করেছে। ভারতে ব্রিটিশ উপনিবেশ প্রতিষ্ঠিত হলে ব্রিটিশের পৃষ্ঠপোষকতায় কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ও হুগলির শ্রীরামপুর মিশন থেকে আরবী-ফার্সী
নাম উমর, পিতার নাম খাত্তাব। কুনিয়াত বা উপনাম আবূ হাফস। উপাধি আল ফারুক ও আমীরুল মুমিনীন। নবুওয়াতের ষষ্ঠ মতান্তরে পঞ্চম বৎসরে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন, চল্লিশজন পুরুষ এবং এগারোজন মহিলার
সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ট জীব মানুষের মধ্যে যিনি ছায়াহীন কায়ার একমাত্র অধিকারী, যাঁর পবিত্র মুখের লালা অতি মূল্যবান মহৌষধ এবং থুথু অতি উত্তম সুরভি। যাঁর পবিত্র অঙ্গের প্রতিটি ঘর্মবিন্দু বহুমূল্য মৃগনাভীর চেয়েও
সাধারণতঃ বিজয়ীর ধর্ম বিজিতের উপর প্রভাব ফেলে। কিন্তু আজ এখানে এমন এক বিজয়ী জাতির কথা বলব- যারা নিজেদের ধর্ম ত্যাগ করে বিজিতের ধর্মে আকৃষ্ট হয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে তা গ্রহণ করেছিল। মানব
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তাআলার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। তিনি সকল নবীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবং আদম সন্তানদের সরদার। সম্মান-মর্যাদার দিক থেকে সৃষ্টির মধ্যে তাঁর অবস্থান সবৌর্ধ্বে এবং তাঁর সর্বোচ্চ মর্যাদা ও
আল আকসার তুফান তখনো শুরু হয়নি। ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী হন্য হয়ে খুঁজছিল তাঁকে। ২০২১ সালের যুদ্ধে তাঁকে না পেয়ে গুড়িয়ে ফেলে তার বাড়ি। যুদ্ধ শেষে সেই বাড়ির ধ্বংসস্তুপের মধ্যে হাস্যোজ্জ্বল