নারী কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে চলমান বিতর্কে এক ধরণের গণ সচেতনতা ইতোমধ্যেই তৈরি হয়েছে। এ গণ সচেতনতা যতোটা না কোন নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর এক্টিভিজম এর ফলে হয়েছে, তার থেকে বেশি হয়েছে নারীবাদীদের
২০২৩ সালের ৭ই অক্টোবর দখলদার ইসরায়েলের ওপর গাযার ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের পক্ষ থেকে তুফানে আকসা নামক এক অভিযান আছড়ে পড়েছিল। পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদের প্রকল্প হিসেবে গড়ে ওঠা অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল
যুলকারনাইন ছিলেন পৃথিবী শাসনকারী অন্যতম সৎ ও ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ। আল্লাহ তাআলা তাকে রাজত্ব দান করেছিলেন। কুরআন মাজীদে আল্লাহ বলেন, আমি তাকে পৃথিবীতে কতৃর্ত্ব দিয়েছিলাম এবং প্রত্যেক বিষয়ের উপর উপায়—উপকরণ দান
এ ক্ষেত্রে প্রথম কথা হলো কোন রাষ্ট্রই তাদের সংকীর্ণ জাতিবাদী দর্শনের উপরে উঠে ফিলিস্তিনের ইস্যুতে শতভাগ কার্যকর কোন পদক্ষেপ নিতে পারেনি। এক্ষেত্রে চূড়ান্তভাবে বেইমানী করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এরা নির্লজ্জের
এক্ষেত্রে ফিলিস্তিনের মুজাহিদ ও মজলুমরা পুরোপুরি সফল। তারা তাদের সন্তান, স্বজনকে কুরবানী দিয়ে ফিলিস্তিনের আজাদীর স্বপ্ন এখনো জাগ্রত রেখেছেন। বেঈমান আরবরা চক্ষুলজ্জায় পড়ে এখন আর ইজরাইলের সাথে সম্পর্ক নরমালাইজেশনের আলাপ
ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ যুদ্ধাদের (বিশেষত হামাসের) বিরুদ্ধে জায়োনিস্ট এবং আরব রাজতন্ত্রের সেবক মাদখালীরা মিলে নতুন করে প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানো শুরু করেছে। এই প্রোপাগাণ্ডার অংশ হিসেবে এদেশের মাদখালী, সালাফী, নজদীরাও হামাসের বিরুদ্ধে নিত্য
ধর্মীয় ও মানবিক কারণে বাংলাদেশের জনগণ সব সময়ই ফিলিস্তিনিদের ন্যায্য দাবির পক্ষে নিজেদের অবস্থান ব্যক্ত করেন। শত সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও নতুন স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশও ফিলিস্তিনের পক্ষেই সুস্পষ্ট অবস্থান গ্রহণ করেছিল। শুধু
দ্বীনী কিংবা জাতীয় স্বার্থরক্ষার প্রশ্নে এ দেশে যখনই কোনো বিক্ষোভ, প্রতিবাদ, হরতাল, ডেমোনস্ট্রেশন হয়, তখনই সালাফী-আহলে হাদীসদের পক্ষ থেকে এর বিরুদ্ধে হারামের ফাতওয়া চলে আসে। ব্যাপারটি ইদানিং বেশি লক্ষ করা
মধ্যপ্রাচ্যের যে অঞ্চলে আজ পৃথিবীর একমাত্র ইয়াহুদী রাষ্ট্রটি অবস্থিত, মাত্র এক শত বছর পূর্বেও সে অঞ্চলটি ছিল আর দশটি আরব দেশের মতো মুসলিম প্রধান একটি দেশ। তারপর দুই দুটি বিশ্বযুদ্ধ
কয়েক বছর আগে সোশ্যাল মিডিয়াতে শুনা আকসা প্রাঙ্গণে এক ফিলিস্তিনী বৃদ্ধের হৃদয় নিংড়ানো কিছু কথা আজকাল খুব কানে ভাসে। তিনি বলেছিলেন, ‘হে মুসলিম যুবক! একথা কোন দিন ভুলে যেয়োনা যে