জবাব: শরীআতের বিধানানুযায়ী র্সবমোট তিনটি সময়ে নামায পড়া নিষিদ্ধ (মাকরূহে তাহরীমী)। যথা: ১. র্সূযােদয়ের পর থেকে ইশরাকের র্পূব র্পযন্ত সময়- র্সূয উঠা থেকে শুরু করে এর হলুদ আলো পুরোপুরি দূর
ঈমানের পরই নামাযের স্থান। নামাযকে বলা হয় ‘উম্মুল ইবাদাত’ তথা সকল ইবাদতের মূল। কেননা নামাযের মধ্যে ইসলামে স্বীকৃত সকল ইবাদতের নমুনা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে লক্ষ্য করা যায়। নামাযে রয়েছে শ্রেষ্ঠ
আজ থেকে চার পাঁচ দশক আগেও বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনগুলোতে মেয়েদের তেমন উশৃঙ্খল পদচারণা দেখা যায়নি। তখন প্রতিটি ক্ষেত্রে তারা ছিল সংখ্যায় কম। দেশের কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের আগমনের ব্যাপকতা লাভ করে
[আল্লাহপ্রাপ্তির উপায়, পার্থিব জীবনের হাকীকত, শরীআত অনুযায়ী জীবনযাপনের গুরুত্ব, আল্লাহর ফয়সালায় আত্মসমর্পন করা, তাওয়াক্কুল, খাউফ, রিদার মর্মার্থ, নফস ও প্রবৃত্তির মুকাবিলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে শাইখ আব্দুল কাদির জিলানী (র.) এর ৮০টি
আমরা সচরাচর মা-বাবার অধিকার নিয়ে আলোচনা করি, শুনি ও লেখালেখি করে থাকি। তবে আজ সন্তানের অধিকার নিয়ে লিখতে চাই। মা-বাবার জন্য যে দুআ আল্লাহ শিখিয়ে দিয়েছেন তাতে আল্লাহ সন্তানের হক
সেই শান-শওকত আর নেই তাদের। খাকি শার্ট, খাকি হাফপ্যান্ট, মাথায় টুপি, কোমরে বেল্ট, হাতে মোটা লাঠি-হাঁটবার সময় একেকজনের মনে হত যেন ব্রিটিশ- ভারতের ছোট লাট। অবশ্য নামে ছোট লাট নয়
ইসলামের একটি শিক্ষা হলো, পৃথিবীতে আল্লাহ কোন জাতি বা জনগোষ্ঠীকে যখন কোন সুযোগ বা ক্ষমতা দান করেন, তখন সেই জাতি বা জনগোষ্ঠী যদি আল্লাহর সেই নিআমতের মর্যাদা দিতে সক্ষম না
ইসলামের সূচনাকাল থেকে ওয়ায মুসলিম সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। কখনো আড়ম্বরপূর্ণ মাহফিলে, কখনো একান্ত হালাক্বায়, ভিন্ন ভিন্ন উপলক্ষ্য ও ভিন্ন ভিন্ন শিরোনামে মুসলিম সভ্যতার প্রতিটি পরতে ওয়াযের সুপ্রতিভ উপস্থিতি বিদ্যমান
ভারতের তাকবীর কন্যা মুসকান যখন আল্লাহু আকবার ধ্বনি দিয়ে জাহানের ইথারে ইথারে কাঁপন তুলেছিলেন তখন বাংলার ইসলামপ্রিয় জনতার হৃদয়ও এই ধ্বনিতে মুখর হয়ে উঠেছিলো। সে সময় অনেক পরিচিতজনের কাছে প্রশ্ন
কোন রাষ্ট্রের প্রায় সকল জনগণের অধিকাংশ মূল্যবোধই যদি কোন নির্দিষ্ট ধর্মের শিক্ষার আলোকে আবর্তিত হয় তাহলে সে রাষ্ট্রে আধিপত্য বিস্তারে ইচ্ছুক যেকোন শক্তি রাষ্ট্রীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আচরণ নিয়ন্ত্রণে সেই