কুরবানীর ইতিহাস অনেক প্রাচীন। পৃথিবীতে মানুষের ইতিহাসের সূচনা থেকেই কুরবানীর ইতিহাসের সূচনা। কুরআনে কারীমেও সেদিকে ইঙ্গিত করে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেছেন, “প্রত্যেক উম্মতের জন্য আমি কুরবানীর বিধান রেখেছিলাম, যাতে তারা
কুরবানী শব্দের অর্থ ত্যাগ, উৎসর্গ, বিসর্জন, নৈকট্যলাভ ইত্যাদি। ফিকহের পরিভাষায় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট ব্যক্তির পক্ষে নির্দিষ্ট পশু জবাই করাকে উদ্বহিয়্যাহ বা
হাদীস শরীফে জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের ইবাদত, রোযা রাখা, তাসবীহ-তাহলীলের অনেক ফদীলত বর্ণিত হয়েছে। কুরআন কারীমে আল্লাহ তাআলা এ দিনগুলোর শপথ নিয়েছেন, বেশি বেশি যিকর করতে নির্দেশ করেছেন। আমরা
الم- ذٰلِكَ الْكِتَابُ لَا رَيْبَ فِيْهِ- هُدًى لِّلْمُتَّقِيْنَ আলিফ-লাম-মীম। এটা সেই কিতাব, যাতে কোনো সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য ইহা পথ প্রদর্শক। الم এ ধরনের ‘হরফ’ যা কতগুলো সূরার শুরুতে রয়েছে,
মহান রাব্বুল আলামীন পবিত্র কালামে মাজীদে বলেন, إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُورِ عِندَ اللهِ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِى كِتٰبِ اللهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضَ -আল্লাহ যেদিন আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন সেদিনের
ঈদুল ফিতর এর দিনের আমল আরবী عيد শব্দটি عود শব্দ থেকে এসেছে। যার অর্থ ফিরে আসা। যেহেতু এ দিনগুলো আনন্দের বার্তা নিয়ে ফিরে আসে এ কারণে এ দিনগুলোকে ঈদের দিন
عَنْ عُمَرَ، رَضِيَ اللهُ عَنْهُ، قَالَ: “بَيْنَمَا نَحْنُ جُلُوسٌ عِنْدَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَاتَ يَوْمٍ، إذْ طَلَعَ عَلَيْنَا رَجُلٌ شَدِيدُ بَيَاضِ الثِّيَابِ، شَدِيدُ سَوَادِ الشَّعْرِ، لَا يُرٰى
বিশেষ থেকে বিশেষতর, উৎকৃষ্ট থেকে উৎকৃষ্টতর, পূর্ণ থেকে পূর্ণতর এবং বিস্ময়কর মুজিযা হচ্ছে মিরাজ। কোনো নবী বা রাসূলকে এমন মুজিযা দেওয়া হয়নি। এই মিরাজ শরীফের মাধ্যমে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি
সূফী নূর মুহাম্মাদ নিজামপুরী (র.) উনিশ শতকের প্রভাবশালী সূফীদের মধ্যে অগ্রগণ্য। তিনি উপমহাদেশে স্বাধীনতা আন্দোলনের বীর মুজাহিদ সায়্যিদ আহমদ শহীদ বেরলভী (র.) এর অন্যতম খলীফা ছিলেন। নূর মুহাম্মাদ নিজামপুরী বালাকোট
সাদাকাতুল ফিতর একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, এটি যাকাতেরই একটি প্রকার। রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গুরুত্ব সহকারে তা আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন। সাদাকাহ শব্দের অর্থ দান এবং আল-ফিতর শব্দের অর্থ ভঙ্গ করা