মেঝেতে বসে রুকু ও সিজদা যথার্থ নিয়মে আদায়ে যারা সক্ষম তাদের জন্য ফরয বা ওয়াজিব নামায চেয়ারে বসে আদায় করা জায়িয নয়। যদি কেউ মেঝেতে বসতে মোটেও সক্ষম না হন
জবাব: হ্যাঁ, জায়িয হবে। আর এর দুটি পন্থা রয়েছে। যথা: ১) উমরাহ আদায়কারী তা নিজের পক্ষ থেকে আদায় করে ঐ ব্যক্তিকে এর সাওয়াব দান করব। ২) উক্ত উমরার ইহরাম সরাসরি
জবাব: ‘ঈসালে সওয়াব’ এর অর্থ হচ্ছে অন্যের নিকট সওয়াব পৌঁছানো। প্রচলিত অর্থে ঈসালে সওয়াব বলতে কোনো নেক কাজের সওয়াব কোনো মৃত ব্যক্তিকে দান করে দেওয়া বুঝায়। এ ব্যাপারে মুতাজিলা সম্প্রদায়ের
জবাব: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে নিয়ে হযরত উমর (রা.) এর খিলাফতকাল র্পযন্ত জুমুআর শুধুমাত্র একটিই আযান ছিলো। আর সে আযান ইমাম সাহেব মিম্বরে আরোহন করার পরে মসজিদের ভিতর দেওয়া
জবাব: জামাতে শরীক হওয়া মুসল্লী ইমামের  ইকতিদাকালীন যদি এমন কোনো ভুল করে যাতে সিজদায়ে সাহু আবশ্যক হয়, তাহলে তার কিংবা তার ভুলের কারণে ইমামের সিজদায়ে সাহু দেওয়ার বিধান নেই। এ
জবাব:  কনুইয়ের উপরে জামার হাতা রেখে কিংবা হাফ হাতা গেঞ্জি, টি-শার্ট, হাফ শার্ট বা  জামার হাতা উল্টিয়ে কনুই খোলা রেখে নামায আদায় করলে নামায হয়ে যাবে। তবে এটা মাকরূহ তথা
জবাব: নামায একাগ্রতা, বিনয়ও নম্রতার সাথে আদায় করতে হয়। আর নামাযের একাগ্রতা রক্ষার্থে বিভিন্ন সময় ও অবস্থা অনুযায়ী দৃষ্টিকে কতিপয় নির্দিষ্ট বিষয়াবলীর দিকে নিবদ্ধ রাখতে হয়। ‘আল মুহীতুল বুরহানী’ কিতাবে
জবাব: শরীআতের বিধানানুযায়ী র্সবমোট তিনটি সময়ে নামায পড়া নিষিদ্ধ (মাকরূহে তাহরীমী)। যথা: ১. র্সূযােদয়ের পর থেকে ইশরাকের র্পূব র্পযন্ত সময়- র্সূয উঠা থেকে শুরু করে এর হলুদ আলো পুরোপুরি দূর
প্রশ্নকারী: হাফিয বিলাল আহমদ সাদাপুর, রাজনগর, মৌলভীবাজার প্রশ্ন: মানব জাতির চন্দ্রে গমনের ইতিহাস কি সত্য? চন্দ্রে গমনের সম্ভবপরতা কি কুরআন হাদীস স্বীকৃত? জবাব: মানব জাতির চন্দ্রে গমনের সম্ভাব্যতা ও সত্যতার পিছনে বহু
জবাব: পুরুষের জন্যে সৌন্দর্য তথা রং প্রকাশার্থে হাতে মেহেদি ব্যবহার সর্বাবস্থায় নাজায়িয, চাই সেটা বিবাহ উপলক্ষ্যে হোক কিংবা অন্য যেকোনো কারণে হোক। অবশ্য মাথার চুল কিংবা দাড়ি সাদা হলে খিজাব