ইসলামের একটি শিক্ষা হলো, পৃথিবীতে আল্লাহ কোন জাতি বা জনগোষ্ঠীকে যখন কোন সুযোগ বা ক্ষমতা দান করেন, তখন সেই জাতি বা জনগোষ্ঠী যদি আল্লাহর সেই নিআমতের মর্যাদা দিতে সক্ষম না
ইসলামের সূচনাকাল থেকে ওয়ায মুসলিম সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। কখনো আড়ম্বরপূর্ণ মাহফিলে, কখনো একান্ত হালাক্বায়, ভিন্ন ভিন্ন উপলক্ষ্য ও ভিন্ন ভিন্ন শিরোনামে মুসলিম সভ্যতার প্রতিটি পরতে ওয়াযের সুপ্রতিভ উপস্থিতি বিদ্যমান
ভারতের তাকবীর কন্যা মুসকান যখন আল্লাহু আকবার ধ্বনি দিয়ে জাহানের ইথারে ইথারে কাঁপন তুলেছিলেন তখন বাংলার ইসলামপ্রিয় জনতার হৃদয়ও এই ধ্বনিতে মুখর হয়ে উঠেছিলো। সে সময় অনেক পরিচিতজনের কাছে প্রশ্ন
কোন রাষ্ট্রের প্রায় সকল জনগণের অধিকাংশ মূল্যবোধই যদি কোন নির্দিষ্ট ধর্মের শিক্ষার আলোকে আবর্তিত হয় তাহলে সে রাষ্ট্রে আধিপত্য বিস্তারে ইচ্ছুক যেকোন শক্তি রাষ্ট্রীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আচরণ নিয়ন্ত্রণে সেই
সৃষ্টির প্রতি আল্লাহ তাআলার র্সবশ্রেষ্ঠ নিআমত হলেন রাহমাতুল্লিল আলামীন, সায়্যিদুল মুরসালীন, নাবিয়্যুনা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি গোটা বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত হয়েছেন। তাঁর জন্ম, জন্মকালীন ঘটনাবলীর আলোচনা,
আল্লাহর প্রেম, ভালোবাসা ও নৈকট্য অর্জনের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি র্শতহীন আনুগত্য এবং আবেগর্পূণ হৃদয়ের টান। দুনিয়ার সমস্ত কিছুর ভালোবাসাকে পরিত্যাগ করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের
কিছু কিছু নিরপেক্ষ পাশ্চাত্য বিদ্বান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সম্পর্কে উচ্ছসিত প্রশংসা করলেও ভ্যাটিকানসহ বিভিন্ন খ্রিষ্টীয় কেন্দ্র নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে সুবিচার করে নি। এ সিলসিলা আমরা সেই ক্রুসেডের
রাসূলুল্লাহ (সা.) এর জন্ম তারিখ সকল সীরাতকার ও ঐতিহাসিকগণ এ কথার উপর একমত হয়েছেন যে, হাতির অধিপতি আবরাহা বাদশার ঘটনার বছর, ঘটনার মাত্র ৪০ অথবা ৫৫ দিন পর নূরনবী সাল্লাল্লাহু
উপমহাদেশের প্রখ্যাত ওলী শামসুল উলামা হযরত আল্লামা আবদুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ছাহেব (র.) প্রতিষ্ঠিত কুরআন তিলাওয়াত শিক্ষাদানের আন্তর্জাতিকখ্যাত শিক্ষাবোর্ড ‘দারুল কিরাত মজিদিয়া ফুলতলী ট্রাস্ট’ বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে আজ ইংল্যান্ডের শহর
মানুষ সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি। সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর পক্ষ থেকেই এই শ্রেষ্ঠত্বের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। দৈহিক গঠন এবং সৌন্দর্যের ক্ষেত্রেও তাই। আল্লাহর বাণীতে সে ঘোষণা হলো, لَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنسَانَ فِي أَحْسَنِ تَقْوِيمٍ -আমি