হাদীস শরীফে জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের ইবাদত, রোযা রাখা, তাসবীহ-তাহলীলের অনেক ফদীলত বর্ণিত হয়েছে। কুরআন কারীমে আল্লাহ তাআলা এ দিনগুলোর শপথ নিয়েছেন, বেশি বেশি যিকর করতে নির্দেশ করেছেন। আমরা
বর্তমান সময়ে কিছু লোক ইজমা ও কিয়াসকে অস্বীকার করেন। বলেন যে, কুরআন-হাদীস থাকতে এগুলোর দরকার কি? এরকম কথা শুনলে শরীআতের ন্যূনতম জ্ঞান আছে এমন লোকের রাগ হওয়ার কথা, কিন্তু আমার
الم- ذٰلِكَ الْكِتَابُ لَا رَيْبَ فِيْهِ- هُدًى لِّلْمُتَّقِيْنَ আলিফ-লাম-মীম। এটা সেই কিতাব, যাতে কোনো সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য ইহা পথ প্রদর্শক। الم এ ধরনের ‘হরফ’ যা কতগুলো সূরার শুরুতে রয়েছে,
প্রশ্ন: নামাযের পর নাকি দুআ করা বিদআত? নামাযের পর সম্মিলিতভাবে দুআ করা কি জায়িয? নামাযের নিয়ত মুখে উচ্চারণ করা কি? দলীলসহ জানতে চাই। জবাব: নামাযের পর দুআ করা সুন্নাত, বিদআত
প্রশ্ন: নামাযের মধ্যে স্মার্ট ফোনে অথবা সরাসরি কুরআন শরীফের কপি দেখে পড়ার বিধান কি? এতে নামায শুদ্ধ হবে কি? মুদ্দাচ্ছির আল আমীন দক্ষিণ সুরমা, সিলেট জবাব দিচ্ছেন- মাওলানা আবূ নছর
প্রশ্ন: নামাযের বৈঠকে তাশাহ্হুদ পড়ার হাকীকত জানতে চাই। মো. হাবিবুর রহমান বাবলু মল্লিকপুর, ছাতক, সুনামগঞ্জ জবাব দিচ্ছেন- মাওলানা আবূ নছর মোহাম্মদ কুতুবুজ্জামান তাফাদার প্রিন্সিপাল ও খতীব, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার
মহান রাব্বুল আলামীন পবিত্র কালামে মাজীদে বলেন, إِنَّ عِدَّةَ الشُّهُورِ عِندَ اللهِ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِى كِتٰبِ اللهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضَ -আল্লাহ যেদিন আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন সেদিনের
ঈদুল ফিতর এর দিনের আমল আরবী عيد শব্দটি عود শব্দ থেকে এসেছে। যার অর্থ ফিরে আসা। যেহেতু এ দিনগুলো আনন্দের বার্তা নিয়ে ফিরে আসে এ কারণে এ দিনগুলোকে ঈদের দিন
عَنْ عُمَرَ، رَضِيَ اللهُ عَنْهُ، قَالَ: “بَيْنَمَا نَحْنُ جُلُوسٌ عِنْدَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَاتَ يَوْمٍ، إذْ طَلَعَ عَلَيْنَا رَجُلٌ شَدِيدُ بَيَاضِ الثِّيَابِ، شَدِيدُ سَوَادِ الشَّعْرِ، لَا يُرٰى
সালাতুল ইশা কাযা হলে বিতর নামায কাযা পড়তে হবে কি? প্রশ্নকারী: আব্দুল্লাহ মঞ্জুর দক্ষিণ সুরমা, সিলেট জবাব : হ্যাঁ, বিতর নামায ফাওত হলে ইহার কাযা আদায় করা ওয়াজিব। সালাতুল