হযরত আবূ বকর সিদ্দীক (রা.) নবী রাসূলের পর পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানুষ। তাঁর এই শ্রেষ্ঠত্বের মূলে রয়েছে রাসূলের প্রতি অগাধ ভালোবাসা আর গভীর আস্থা। তাঁর জীবন ছিল নবীপ্রেমে পরিপূর্ণ নিমজ্জিত, তিনি
প্রত্যেক বাবা-মার কাছে সবচাইতে প্রিয় এবং অমূল্য সম্পদ তাদের সন্তান। সন্তানের মধ্য দিয়েই প্রতিটি মানুষ বেঁচে থাকে। সন্তানই তাদের ভিন্ন সংস্করণ। ভ্রুণ থেকে শুরু হয় সন্তানের শারীরিক এবং মানসিক প্রস্তুতি।
খিলাফত পুনরুজ্জীবনের স্বপ্নদ্রষ্টা আরতুগ্রুল গাজী (র.)। ইউরেশিয়ার বসফরাস প্রণালির কাছে অর্ঘুজ তুর্কিদের কায়ী যাযাবর গোষ্ঠীতে ১১৯১ সালে তাঁর জন্ম। অর্ধবিশ্ব জয় করা দুর্দান্ত চেঙ্গিস খানের মোঙ্গল বাহিনীকে মাত্র গুটিকয়েক সৈন্য
ভাষার জন্য আত্মদানকারী প্রথম জাতি বাঙালি। ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মাতৃভাষার জন্য প্রাণ উৎসর্গ করেন বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠ সন্তানেরা। সেই স্মৃতি নিয়ে প্রতি বছর আসে গৌরবোজ্জ্বল একুশে ফেব্রুয়ারি। একুশের পথ
সকল প্রশংসা আল্লাহ তাআলার, যিনি আমাদের সুন্দর জীবনবিধান দিয়েছেন। সালাত ও সালাম সায়্যিদুল মুরসালীন মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রতি, যিনি মানুষের জীবনবিধানের প্রায়োগিক বিশ্লেষণ করেছেন। আল্লাহ তাআলা কুরআন-সুন্নাহ সংরক্ষণের
اَلْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّ الْعَالَمِيْنَ – الرَّحمٰنِ الرَّحِيْمِ – مٰلِكِ يَوْمِ الدِّيْنِ – اِيَّاكَ نَعْبُدُ وَاِيَّاكَ نَسْتَعِيْنُ- اِهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيْمَ- صِرَاطَ الَّذِيْنَ اَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ- غَيْرِ الْمَغْضُوْبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّيْنَ- اٰمِيْن
আল্লামা ইকবাল বলেন, হযরত মারইয়াম আলাইহাস সালাম কেবল একদিক থেকে হযরত ঈসা আলাইহিস সালামের আম্মাজান হওয়ার কারণে জগতবাসীর নিকট সম্মানিত আর হযরত ফাতিমা (রা.) তিনদিকে সম্বন্ধযুক্ত হওয়ার কারণে সম্মানিত। প্রথমত,
‘ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (র.)’ এতটুকু পরিচিতিই যথেষ্ট। এই মুবারক অভিধাটি শ্রবণ মাত্র, উচ্চারণ মাত্র মানস-নেত্রে, মনের মুকুরে ভেসে ওঠে যে জ্যোতির্ময় অবয়ব-সুন্নতী লেবাসে ভূষিত, সবুজ পাগড়ি পরিহিত, প্রভাব বিস্তারী গৌরকান্তি,
হিজরী ৫ম শতকে ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চা উন্নত শিখরে পৌঁছেছিল। ইসলামের বিশ^ময় বিকাশের যুগে ইমাম গাযযালী আভির্ভূত হন। তখন ইহুদী, খ্রিষ্টান ও নাস্তিকসহ ইসলাম বিদ্বেষী পণ্ডিত ও দার্শনিকগণ তাহাদ্দিয়াতে ইলমীতে বিভিন্ন
শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়াবহ স্বাস্থ্য সংকট শুরু হওয়ার সাত মাস পর করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের দৌঁড় এখনো চলমান। বিশ্বের ৭০০ কোটি মানুষ একটা সফল টিকার জন্য অধীর আগ্রহে দিন গুণছে। বর্তমানে