অতি সম্প্রতি আফগানিস্তানে ক্ষমতার পালাবদল হলো। প্রত্যাশিতভাবেই তালেবান কর্তৃক বিনা রক্তপাতে রাজধানী কাবুল দখলের মধ্য দিয়ে নতুন নেতৃত্বের যাত্রা শুরু হলো। ক্ষমতার এই পালাবদলে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে শরীআ আইন।
তালেবানের নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে দীর্ঘ বিশ বছরের আফগান যুদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্রের এই শোচনীয় পরাজয়ের মধ্য দিয়ে গত দুইশ বছরে কাবুলে ব্রিটিশ ও সোভিয়েত ইউনিয়নের পর তৃতীয় কোন
কিছুদিন আগে তালেবান কাবুল দখল করলে বিশ্বব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি হয়। পশ্চিমা বিশ্ব এটাকে তাদের পরাজয় ভেবে নানাভাবে তালেবানের ব্যাপারে তথ্য সন্ত্রাস চালাচ্ছে। আবার মুসলিম মানসেও কিছু প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এ
আফগানিস্তান এখন তালেবান নিয়ন্ত্রণে এবং তারা সরকার গঠনের পথে। কাবুল দখলের পর তালেবান সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। এ প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত তারা দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী কিংবা প্রেসিডেন্টের নাম
উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়িশা সিদ্দীকা (রা.) বর্ণনা করেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমার বেটা হুসাইন (রা.) ত্বিফ ভূমিতে (কারবালা) নিহত হবে এবং আমার পরে আমার উম্মত ফিতনায় নিক্ষিপ্ত
ইমাম হুসাইন (রা.) কারবালার মর্মান্তিক ঘটনায় শাহাদাত বরণ করেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছেন যা হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। এ প্রসঙ্গে দুটি হাদীস নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
হাদীস নং ১ عن عامر بن سعد بن أبي وقاص رضى الله عنه عن ابيه قال أمر معاويةُ بنُ أبي سفيانَ سعدًا فقال ما منعك أن تَسُبَّ أبا ترابٍ قال
আমাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছে ইসলামী সনের প্রথম মাস মুহাররাম। মুহাররাম মাস আমাদের কাছে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত: এটি আল্লাহ জাল্লা শানুহু ঘোষিত হারাম বা সম্মানিত মাস সমূহের একটি। কুরআন কারীমে এসেছে-
[সম্প্রতি তুর্কি সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্লড আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে তালেবানের মুখপাত্র সোহেল শাহীনের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে। সাক্ষাৎকারে সোহেল শাহীন যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর সাথে তালেবানের চুক্তি, আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি ও এসব
যুদ্ধে যাওয়ার সময় এক ইসরায়েলি সৈন্যকে তার মা উপদেশ দিচ্ছেন, “শুনো, তুমি অনবরত যুদ্ধ করবে না। তাহলে ক্লান্ত হয়ে যাবে। একবার মাঠে যাবে, দু-একটি মুসলিম হত্যা করবে, এরপর ব্যারাকে ফিরে