জবাব: ‘ঈসালে সওয়াব’ এর অর্থ হচ্ছে অন্যের নিকট সওয়াব পৌঁছানো। প্রচলিত অর্থে ঈসালে সওয়াব বলতে কোনো নেক কাজের সওয়াব কোনো মৃত ব্যক্তিকে দান করে দেওয়া বুঝায়। এ ব্যাপারে মুতাজিলা সম্প্রদায়ের
রঈসুল কুররা ওয়াল মুফাসসিরীন, উস্তাযুল মুহাদ্দিসীন, শামসুল উলামা হযরত আল্লামা মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ছাহেব (র.) ছিলেন আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। ১৯১৩ সালে বর্তমান সিলেট জেলার
আল্লাহ তাআলা তাঁর নেক বান্দাদের মধ্যে যাঁদের ওলায়াত বা নৈকট্য দান করেন, তাঁরা মূলত: বহুমুখী গুণাবলী ও বিশেষণে বিশেষিত হয়ে ওঠেন। মকবূল বন্দেগী, উত্তম চরিত্র, মাওলার নিকট নিজেকে নিবেদনের মাধ্যমেই
বাংলাদেশ পৃথিবীর মানচিত্রে আয়তনে ক্ষুদ্র কিন্তু জনসংখ্যায় অষ্টম বৃহত্তর মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। সময়ের আবহে দেশটি বিভিন্ন শাসনের অধীনে ছিল। ব্রিটিশ বেনিয়াদের থেকে ধর্মের ভিত্তিতে বিভক্ত হয়ে বাংলাদেশ পাকিস্তানের অংশ হয়
জবাব: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে নিয়ে হযরত উমর (রা.) এর খিলাফতকাল র্পযন্ত জুমুআর শুধুমাত্র একটিই আযান ছিলো। আর সে আযান ইমাম সাহেব মিম্বরে আরোহন করার পরে মসজিদের ভিতর দেওয়া
জবাব: জামাতে শরীক হওয়া মুসল্লী ইমামের ইকতিদাকালীন যদি এমন কোনো ভুল করে যাতে সিজদায়ে সাহু আবশ্যক হয়, তাহলে তার কিংবা তার ভুলের কারণে ইমামের সিজদায়ে সাহু দেওয়ার বিধান নেই। এ
জবাব: কনুইয়ের উপরে জামার হাতা রেখে কিংবা হাফ হাতা গেঞ্জি, টি-শার্ট, হাফ শার্ট বা জামার হাতা উল্টিয়ে কনুই খোলা রেখে নামায আদায় করলে নামায হয়ে যাবে। তবে এটা মাকরূহ তথা
জবাব: নামায একাগ্রতা, বিনয়ও নম্রতার সাথে আদায় করতে হয়। আর নামাযের একাগ্রতা রক্ষার্থে বিভিন্ন সময় ও অবস্থা অনুযায়ী দৃষ্টিকে কতিপয় নির্দিষ্ট বিষয়াবলীর দিকে নিবদ্ধ রাখতে হয়। ‘আল মুহীতুল বুরহানী’ কিতাবে
জবাব: শরীআতের বিধানানুযায়ী র্সবমোট তিনটি সময়ে নামায পড়া নিষিদ্ধ (মাকরূহে তাহরীমী)। যথা: ১. র্সূযােদয়ের পর থেকে ইশরাকের র্পূব র্পযন্ত সময়- র্সূয উঠা থেকে শুরু করে এর হলুদ আলো পুরোপুরি দূর
ঈমানের পরই নামাযের স্থান। নামাযকে বলা হয় ‘উম্মুল ইবাদাত’ তথা সকল ইবাদতের মূল। কেননা নামাযের মধ্যে ইসলামে স্বীকৃত সকল ইবাদতের নমুনা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে লক্ষ্য করা যায়। নামাযে রয়েছে শ্রেষ্ঠ