রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্মের পবিত্র উপলক্ষ উদযাপন মুসলিম বিশ্বের এক ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি, যা আন্তরিক ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, সম্মিলিত আনন্দ ও সাংস্কৃতিক ঐশ্বর্য্যে বহুমাত্রিক। এটি নিতান্ত ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়; বরং
প্রশান্তি হাওয়া নামে তোমার নামে হে রাসূল তোমার নামে তোমার জীবন থেকে কিছু আলো নিয়ে নিজেকে রচনা করি আদর্শে সাজিয়ে সত্যের সুর শুনি বাজে ডানে বামে। প্রশান্তি হাওয়া নামে তোমার
এখানে নেমেছে রাত, সজল নয়ন সারাদিন সারারাত তোমার স্মরণ। জীবনের ইশারা, তুমিই কারণ। হ্নদয়ে দিয়েছি প্রীতম ওগো! শুধু তোমাকেই আসন। অবিরাম অবিরত তোমার স্মরণ। রুহের প্রাণ তুমি, আপনের আপন। হে
চলে এসেছিল আহবানে তাঁর মাথা নত করে বৃক্ষরা ছুটে পা নেই তবু এসেছিল তারা কা-ের পরে ভর করে হেঁটে। সারি সারি গাছ লিখেছিল যেন একটি চরণে গুণগান তাঁর লিখেছিল তারা
বর্তমান বিশ্ব বাস্তবতায় দ্বীনি দাওয়াতের প্রয়োজনীয়তা এক নতুন আবশ্যকীয়তা নিয়ে আবির্ভূত হয়েছে। আধুনিক বিশ্বের চিন্তাগত উন্নতির সাথে সাড়ে চৌদ্দশ বছরের ইসলামের সামাজিক-সাংস্কৃতিক উন্নতি তাল মিলাতে পারছে কি না সে বিষয়টি
বিশ্বনবী সা. শিশুদেরকে খুব ভালোবাসতেন। স্নেহ করতেন। তিনি বলতেন- শিশুরা বেহেশতের প্রজাপতি। অর্থাৎ প্রজাপতিরা যেমন তাদের সুন্দর শরীর আর মন নিয়ে ফুলবনের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, শিশুরাও তেমনি তাদের সুন্দর মন
মহানবী সা. এর পবিত্র জন্ম তথা মীলাদকে কেন্দ্র করে মুসলমানরা খাসভাবে রবীউল আউয়াল মাসে এবং আমভাবে সারা বছর দুরূদ শরীফ ও জন্মবৃত্তান্ত বর্ণনার মাহফিল করে থাকেন। এ মাহফিলকে মীলাদ মাহফিল
প্রতিনিয়তই আমাদের চারপাশে আমরা দেখতে পাচ্ছি, কিছুসংখ্যক মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি এমন যে, রাসূল সা. নিছক একজন মানুষ, ধর্মপ্রচারক ও দাঈ মাত্র এর বেশি কিছু নন। তাঁর সর্বোত্তম চারিত্রিক মাধুর্য ও ব্যক্তিত্বের
আল্লাহ তাআলা কুরআন কারীম শুরু করেছেন একটি মহান আয়াতের মাধ্যমে, সেটি হচ্ছে بسم الله الرحمن الرحيم। তারপর (হামদ) শুরু করেছেন “সাবআল মাসানী” তথা সূরা ফাতিহা দিয়ে। তারপর সূরা বাকারা শুরু
নবী মুস্তাফা সা. এর জন্মের পূর্বে মানবজাতির ধর্মীয় বিশ্বাস, কর্ম ও চরিত্রের যে ভয়ঙ্কর অধঃপতন ঘটেছিল, আর তাঁর দাওয়াতের মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে সেই পরিস্থিতির যে উন্নতি ও সংস্কার সাধন