নাম উমর, পিতার নাম খাত্তাব। কুনিয়াত বা উপনাম আবূ হাফস। উপাধি আল ফারুক ও আমীরুল মুমিনীন। নবুওয়াতের ষষ্ঠ মতান্তরে পঞ্চম বৎসরে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন, চল্লিশজন পুরুষ এবং এগারোজন মহিলার
সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ট জীব মানুষের মধ্যে যিনি ছায়াহীন কায়ার একমাত্র অধিকারী, যাঁর পবিত্র মুখের লালা অতি মূল্যবান মহৌষধ এবং থুথু অতি উত্তম সুরভি। যাঁর পবিত্র অঙ্গের প্রতিটি ঘর্মবিন্দু বহুমূল্য মৃগনাভীর চেয়েও
সাধারণতঃ বিজয়ীর ধর্ম বিজিতের উপর প্রভাব ফেলে। কিন্তু আজ এখানে এমন এক বিজয়ী জাতির কথা বলব- যারা নিজেদের ধর্ম ত্যাগ করে বিজিতের ধর্মে আকৃষ্ট হয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে তা গ্রহণ করেছিল। মানব
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তাআলার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। তিনি সকল নবীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবং আদম সন্তানদের সরদার। সম্মান-মর্যাদার দিক থেকে সৃষ্টির মধ্যে তাঁর অবস্থান সবৌর্ধ্বে এবং তাঁর সর্বোচ্চ মর্যাদা ও
আল আকসার তুফান তখনো শুরু হয়নি। ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী হন্য হয়ে খুঁজছিল তাঁকে। ২০২১ সালের যুদ্ধে তাঁকে না পেয়ে গুড়িয়ে ফেলে তার বাড়ি। যুদ্ধ শেষে সেই বাড়ির ধ্বংসস্তুপের মধ্যে হাস্যোজ্জ্বল
উম্মতে মুহাম্মদীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, আল্লাহ তাআলা তাঁদেরকে অল্প আমলে অধিক সাওয়াব লাভ করার বিশেষ কিছু সুযোগ দিয়েছেন। নামায একটি ফরয ইবাদত। আর এই ফরয বিধান আদায়ের পর কিছু যিকর
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ঘটনাবহুল দুটি মাস পার হলো। স্বৈরাচারের পতন, নতুন পাতি-স্বৈরাচারের উত্থান, দখলদারি, ভাঙচুর, হত্যা, বিরোধ-বিদ্রোহ ও মাস্টারমাইন্ড নামক নাটকের মঞ্চায়ন— কী দেখিনি এই দুটি মাসে! অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে,
গত আগস্টের পাঁচ তারিখে স্বৈরাচারের পতনের মধ্য দিয়ে যে নতুন বাংলাদেশের কথা সকলের মুখে মুখে চর্চিত হয়েছে, তার সাথে এর আগের যে কোনো সময়ের পরিস্থিতির মিল খুঁজে পাওয়া কঠিন। অল্প
বহুল প্রচলিত সূফী তরীকাগুলোর মধ্যে কাদিরিয়া তরীকা অন্যতম। এই তরীকার প্রতিষ্ঠাতা গাউসুল আযম বড়পীর হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (র.)। বাগদাদের এই সর্বজনশ্রদ্ধেয় সূফী মুসলিম বিশ্বের প্রত্যেক প্রান্তে সমানভাবে পরিচিত। তিনি
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পবিত্র জন্ম তথা মীলাদকে কেন্দ্র করে মুসলমানরা খাসভাবে রবীউল আউয়াল মাসে এবং আমভাবে সারা বছর দুরূদ শরীফ ও জন্ম বৃত্তান্ত বর্ণনার মাহফিল করে থাকেন।