ভারতের তাকবীর কন্যা মুসকান যখন আল্লাহু আকবার ধ্বনি দিয়ে জাহানের ইথারে ইথারে কাঁপন তুলেছিলেন তখন বাংলার ইসলামপ্রিয় জনতার হৃদয়ও এই ধ্বনিতে মুখর হয়ে উঠেছিলো। সে সময় অনেক পরিচিতজনের কাছে প্রশ্ন
কোন রাষ্ট্রের প্রায় সকল জনগণের অধিকাংশ মূল্যবোধই যদি কোন নির্দিষ্ট ধর্মের শিক্ষার আলোকে আবর্তিত হয় তাহলে সে রাষ্ট্রে আধিপত্য বিস্তারে ইচ্ছুক যেকোন শক্তি রাষ্ট্রীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আচরণ নিয়ন্ত্রণে সেই
উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং জ্বালানি সংকটের কারণে উদ্ভূত একটি গুরুতর অর্থনৈতিক সংকটের পটভূমিতে রয়েছে বিশ্ব। বাংলাদেশ ব্যাপক ক্ষুধা ও দুর্ভিক্ষের প্রকৃত ঝুঁকির সম্মুখীন। কোভিড-১৯ মহামারী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড এবং সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত
মক্কা থেকে একটি বাণিজ্যিক কাফেলা ছুটছে সিরিয়ার দিকে। সাথে ব্যবসার মালামাল। প্রতিনিয়তই এ পথ ধরে অনেক কাফেলা আসে যায়। কোন কাফেলার কথা কেউ মনে রাখে না। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ আলাদা
সৃষ্টির প্রতি আল্লাহ তাআলার র্সবশ্রেষ্ঠ নিআমত হলেন রাহমাতুল্লিল আলামীন, সায়্যিদুল মুরসালীন, নাবিয়্যুনা মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি গোটা বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত হয়েছেন। তাঁর জন্ম, জন্মকালীন ঘটনাবলীর আলোচনা,
আল্লাহর প্রেম, ভালোবাসা ও নৈকট্য অর্জনের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি র্শতহীন আনুগত্য এবং আবেগর্পূণ হৃদয়ের টান। দুনিয়ার সমস্ত কিছুর ভালোবাসাকে পরিত্যাগ করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের
কিছু কিছু নিরপেক্ষ পাশ্চাত্য বিদ্বান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সম্পর্কে উচ্ছসিত প্রশংসা করলেও ভ্যাটিকানসহ বিভিন্ন খ্রিষ্টীয় কেন্দ্র নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে সুবিচার করে নি। এ সিলসিলা আমরা সেই ক্রুসেডের
রাসূলুল্লাহ (সা.) এর জন্ম তারিখ সকল সীরাতকার ও ঐতিহাসিকগণ এ কথার উপর একমত হয়েছেন যে, হাতির অধিপতি আবরাহা বাদশার ঘটনার বছর, ঘটনার মাত্র ৪০ অথবা ৫৫ দিন পর নূরনবী সাল্লাল্লাহু
আমি সাহিত্যিক নই, কথাশিল্পীও নই। সেসব আসেও না। কিন্তু নিজের মনে কল্পনা করতে তো আর কাউকে কবি-লিখক হতে হয় না। আজকের লিখা মদীনাকে নিয়ে আমার কল্পনা। কবি নজরুল যেমন লিখেছিলেন,
বালাগাল উলা বিকামালিহী, কাশাফাদ্দুজা বিজামালিহী, হাসুনাত জামিউ খিসালিহী, সাল্লু আলাইহি ওয়া আলিহী, মাউলা ইয়া সাল্লি ওয়া সাল্লিম দাইমান আবাদা, আলা হাবীবিকা খাইরিল খালক্বি কুল্লিহিমি; শেখ সাদী, ইমাম বুসিরী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি