জবাব: হ্যাঁ, জায়িয হবে। আর এর দুটি পন্থা রয়েছে। যথা: ১) উমরাহ আদায়কারী তা নিজের পক্ষ থেকে আদায় করে ঐ ব্যক্তিকে এর সাওয়াব দান করব। ২) উক্ত উমরার ইহরাম সরাসরি
নতুন প্রজন্মের, মনন, চিন্তা ও আদর্শবোধ তৈরীর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা থাকে শিক্ষাব্যবস্থায়র। শিক্ষাব্যবস্থার গতিপ্রকৃতি নির্ধারণে অন্যতম নিয়ামক হিসেবে কাজ করে নির্ধারিত পাঠ্যপুস্তকসমূহ। আর এ কারণইে পাঠ্যপুস্তকের গুরুত্ব অপরিসীম। বহুবিধ
অসীম প্রশংসা রাব্বুল আলামীনের। হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহ তাআলা রাহমাতুল্লিল আলামীনের মর্যাদা দান করে উম্মতকে বিশ্বের সকল দুঃখী মানুষের খিদমত গুজারের মন-মানসিকতা ও চেতনা দান করেছেন। অগণিত
এক ছিল কৃপণ ধনাঢ্য ব্যক্তি। ভোগ-বিলাসে আর আরাম আয়েশে ভরপুর ছিল তার জীবন। দাস-দাসী আর লোক লস্করে ছিল তার চারপাশ পরিপূর্ণ। মৃত্যুর কথা একেবারেই বেমালুম ভুলে গিয়েছিল সে। যার কারণে
হাবীবে খোদার শান্তির নীড় মদীনার খেজুর বাগানের নয়নাভিরাম দৃশ্য ভাবুক দর্শকের হৃদয়ে অতীত জিজ্ঞাসার সৃষ্টি করে। খেজুর বাগানের সাথে জড়িত আছে পবিত্র মদীনার অগণিত সুখ-দুঃখের কাহিনী। হযরত ইবন আব্বাস (রা.)
অনেক দিন আগের কথা। এক বনে ছিল একটি বটগাছ। বট গাছটি ছিল বনের সব গাছ থেকে বড় ও লম্বা। সে নিজেকে নিয়ে অনেক অহংকার করত। সে তার ডালে কোনো পাখি
রাহীন মনে মনে আজ ভীষণ খুশি। বাবার সাথে মেলায় যাবে সে। সপ্তাহে প্রতি রবিবার নদীর পারে মেলা বসে। খেলনা, খাবার, মোরগ, পাখি কিছুই বাদ নেই, সবই পাওয়া যায় এখানে। রাহীনের
আসিলেন, নূরের হাসি চোখে, চাঁদের হাসি মুখে, নবী আসিলেন; ফুলের গন্ধ গায় মাখিয়া দিন দুনিয়ার বাদশা আসিলেন। আসিলেন তো, কিন্তু কেমন করিয়া? ফকির হইয়া; দুনিয়ার যত অনাথ, এতিম তাদের সঙ্গে
জবাব: ‘ঈসালে সওয়াব’ এর অর্থ হচ্ছে অন্যের নিকট সওয়াব পৌঁছানো। প্রচলিত অর্থে ঈসালে সওয়াব বলতে কোনো নেক কাজের সওয়াব কোনো মৃত ব্যক্তিকে দান করে দেওয়া বুঝায়। এ ব্যাপারে মুতাজিলা সম্প্রদায়ের
রঈসুল কুররা ওয়াল মুফাসসিরীন, উস্তাযুল মুহাদ্দিসীন, শামসুল উলামা হযরত আল্লামা মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ছাহেব (র.) ছিলেন আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। ১৯১৩ সালে বর্তমান সিলেট জেলার