[সম্প্রতি তুর্কি সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্লড আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে তালেবানের মুখপাত্র সোহেল শাহীনের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে। সাক্ষাৎকারে সোহেল শাহীন যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর সাথে তালেবানের চুক্তি, আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি ও এসব
জবাব: ঈদ, জুমুআ কিংবা অন্যান্য নামাযের জামাআতে অত্যধিক লোকের উপস্থিতির কারণে যেথায় সাহু সিজদাহ দিলে মুসল্লিদের মধ্যে ফিতনার আশংকা প্রবল সে রকম পরিস্থিতিতে সাহু সিজদাহ না দেওয়া উত্তম। অন্যথায় ঈদ,
যুদ্ধে যাওয়ার সময় এক ইসরায়েলি সৈন্যকে তার মা উপদেশ দিচ্ছেন, “শুনো, তুমি অনবরত যুদ্ধ করবে না। তাহলে ক্লান্ত হয়ে যাবে। একবার মাঠে যাবে, দু-একটি মুসলিম হত্যা করবে, এরপর ব্যারাকে ফিরে
কুরবানীর ইতিহাস অনেক প্রাচীন। পৃথিবীতে মানুষের ইতিহাসের সূচনা থেকেই কুরবানীর ইতিহাসের সূচনা। কুরআনে কারীমেও সেদিকে ইঙ্গিত করে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেছেন, “প্রত্যেক উম্মতের জন্য আমি কুরবানীর বিধান রেখেছিলাম, যাতে তারা
কুরবানী শব্দের অর্থ ত্যাগ, উৎসর্গ, বিসর্জন, নৈকট্যলাভ ইত্যাদি। ফিকহের পরিভাষায় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট ব্যক্তির পক্ষে নির্দিষ্ট পশু জবাই করাকে উদ্বহিয়্যাহ বা
হাদীস শরীফে জিলহজ্জ মাসের প্রথম দশ দিনের ইবাদত, রোযা রাখা, তাসবীহ-তাহলীলের অনেক ফদীলত বর্ণিত হয়েছে। কুরআন কারীমে আল্লাহ তাআলা এ দিনগুলোর শপথ নিয়েছেন, বেশি বেশি যিকর করতে নির্দেশ করেছেন। আমরা
বর্তমান সময়ে কিছু লোক ইজমা ও কিয়াসকে অস্বীকার করেন। বলেন যে, কুরআন-হাদীস থাকতে এগুলোর দরকার কি? এরকম কথা শুনলে শরীআতের ন্যূনতম জ্ঞান আছে এমন লোকের রাগ হওয়ার কথা, কিন্তু আমার
الم- ذٰلِكَ الْكِتَابُ لَا رَيْبَ فِيْهِ- هُدًى لِّلْمُتَّقِيْنَ আলিফ-লাম-মীম। এটা সেই কিতাব, যাতে কোনো সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য ইহা পথ প্রদর্শক। الم এ ধরনের ‘হরফ’ যা কতগুলো সূরার শুরুতে রয়েছে,
প্রশ্ন: নামাযের পর নাকি দুআ করা বিদআত? নামাযের পর সম্মিলিতভাবে দুআ করা কি জায়িয? নামাযের নিয়ত মুখে উচ্চারণ করা কি? দলীলসহ জানতে চাই। জবাব: নামাযের পর দুআ করা সুন্নাত, বিদআত
প্রশ্ন: নামাযের মধ্যে স্মার্ট ফোনে অথবা সরাসরি কুরআন শরীফের কপি দেখে পড়ার বিধান কি? এতে নামায শুদ্ধ হবে কি? মুদ্দাচ্ছির আল আমীন দক্ষিণ সুরমা, সিলেট জবাব দিচ্ছেন- মাওলানা আবূ নছর