ইসলামের রবি যখন মক্কার ঘরে ঘরে কিরণ ছড়াল, সেই কিরণে আলোকিত হলেন মক্কার সবচেয়ে সুদর্শন যুবক মুসআব ইবনে উমাইর (রা.)। এই যুবক তাঁর সৌন্দর্য ও বিচক্ষণতা দ্বারা, মক্কাবাসীর মণিকোঠায় স্থান
মাহে রামাদান ঈমানদারদের জন্য আল্লাহর পক্ষ হতে বিশেষ উপহার। এ মাসে বান্দাহ আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মহান সুযোগ লাভে ধন্য হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে, যেভাবে
পবিত্র কুরআন তারতীল সহকারে বা সহীহ শুদ্ধভাবে তিলাওয়াতের জন্য তাজবীদ জানা অত্যন্ত জরুরি। সমসাময়িক প্রচলিত ও পঠিত তাজবীদ গ্রন্থসমূহের মধ্যে আল-কাউলুছ ছাদীদ গ্রন্থখানা সবচেয়ে সহজবোধ্য ও সহজ আমলযোগ্য একটি কিতাব।
আরবী বর্ষপঞ্জির সবচেয়ে বরকতপূর্ণ মাস হচ্ছে মাহে রামাদান। এ মাস কুরআন নাযিলের মাস। এটি মুসলিম জাতির প্রতি মহান আল্লাহর অপার নিআমত। এ মাস হলো রহমত, মাগফিরাত, জান্নাত হাসিলের এবং জাহান্নামের
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মানব জাতির হিদায়াতের জন্য শাশ্বত বাণী কুরআন কারীম প্রেরণ করেছেন এবং কিয়ামত পর্যন্ত এর হিফাযতের যিম্মাদারি নিজেই গ্রহণ করেছেন। কুরআন কারীমের এই হিফাযত বা সংরক্ষণের অন্যতম
আমাদের সামনে পবিত্র মাহে রামাদান। মুসলিম মাত্রই এ মাসের প্রতীক্ষায় থাকেন। রামাদান আমলের মাস। যত বেশি আমল করা যায় ততই উত্তম। তবে আমাদের কৃত আমল যেন বরবাদ না হয়। আমল
রামাদান হলো সিয়াম সাধনার মাস, ইবাদতের মাস। বলা যায় এটি ইবাদতের বসন্তকাল। কেননা এ মাসের ইবাদত অন্যান্য মাসের ইবাদত থেকে অত্যন্ত মূল্যবান। হাদীস শরীফে এসেছে, এ মাসের একটি নফল ইবাদতের
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে সকল ভূখণ্ডের জন্য বিশেষভাবে দুআ করেছেন, শাম তথা আধুনিক সিরিয়া তন্মধ্যে অন্যতম। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দুআর বরকতে এ অঞ্চলে যুগে যুগে জন্মগ্রহণ করেছেন
হাদীসের মূল ভাষ্য عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ، رَضِيَ اللهُ عَنْهُ ، عَنِ النَّبِيِّ ، صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ، قَالَ: “مَنْ نَفَّسَ عَنْ مُؤْمِنٍ كُرْبَةً مِنْ كُرَبِ الدُّنْيَا نَفَّسَ اللهُ
অক্টোবর মাসের শেষ দিক। বাংলাদেশে তখনও শীতের আমেজ নেই। কিন্তু নয়াদিল্লী থেকে উজবেক এয়ারের ফ্লাইটে চড়ে তাসখন্দে পা রাখা মাত্র শীতের এক তীব্র ঝাঁপি এসে শরীরে বিঁধল। নীরবে পড়ে থাকা