আল্লাহর প্রেম, ভালোবাসা ও নৈকট্য অর্জনের একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি র্শতহীন আনুগত্য এবং আবেগর্পূণ হৃদয়ের টান। দুনিয়ার সমস্ত কিছুর ভালোবাসাকে পরিত্যাগ করে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের
কিছু কিছু নিরপেক্ষ পাশ্চাত্য বিদ্বান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সম্পর্কে উচ্ছসিত প্রশংসা করলেও ভ্যাটিকানসহ বিভিন্ন খ্রিষ্টীয় কেন্দ্র নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে সুবিচার করে নি। এ সিলসিলা আমরা সেই ক্রুসেডের
রাসূলুল্লাহ (সা.) এর জন্ম তারিখ সকল সীরাতকার ও ঐতিহাসিকগণ এ কথার উপর একমত হয়েছেন যে, হাতির অধিপতি আবরাহা বাদশার ঘটনার বছর, ঘটনার মাত্র ৪০ অথবা ৫৫ দিন পর নূরনবী সাল্লাল্লাহু
উপমহাদেশের প্রখ্যাত ওলী শামসুল উলামা হযরত আল্লামা আবদুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী ছাহেব (র.) প্রতিষ্ঠিত কুরআন তিলাওয়াত শিক্ষাদানের আন্তর্জাতিকখ্যাত শিক্ষাবোর্ড ‘দারুল কিরাত মজিদিয়া ফুলতলী ট্রাস্ট’ বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে আজ ইংল্যান্ডের শহর
মানুষ সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি। সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর পক্ষ থেকেই এই শ্রেষ্ঠত্বের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। দৈহিক গঠন এবং সৌন্দর্যের ক্ষেত্রেও তাই। আল্লাহর বাণীতে সে ঘোষণা হলো, لَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنسَانَ فِي أَحْسَنِ تَقْوِيمٍ -আমি
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আল কুরআনে ইরশাদ করেছেন, قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِيْ يُحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْلَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمَ -আপনি বলে দিন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও তবে
হাদীসের মূলভাষ্য عَنْ عَائِشَةَ خَرَجَ النَّبِىُّ -صلى الله عليه وسلم- غَدَاةً وَعَلَيْهِ مِرْطٌ مُرَحَّلٌ مِنْ شَعْرٍ أَسْوَدَ فَجَاءَ الْحَسَنُ بْنُ عَلِىٍّ فَأَدْخَلَهُ ثُمَّ جَاءَ الْحُسَيْنُ فَدَخَلَ مَعَهُ ثُمَّ جَاءَتْ فَاطِمَةُ
আহলুল বাইত অর্থ পরিবারের সদস্যবৃন্দ। আমাদের প্রাণপ্রিয় নবী রাহমাতুল্লিল আলামীন, সায়্যিদুল মুরসালীন হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা, আহমদ মুজতাবা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পুণ্যবতী সহধর্মিনীগণ, তাঁর সন্তানাদি ও সম্ভ্রান্ত খান্দান ‘বনূ হাশিম’ যাদের
খিলাফাতে রাশিদার যুগ তখন শেষ হবার পথে। উসমান (রা.) এর মর্মান্তিক শাহাদাতের মাধ্যমে ফিতনার দরজা চিরকালের জন্য উন্মুক্ত হয়ে গিয়েছিল। এরপর আর কখনই মুসলিম বিশ্বে ঐক্য আর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধির সেই
এক. যায়িদ ইবন আরকাম (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ খুম নামক কুপের পাশে খুতবা প্রদানকালে বলেছেন, أَنَا تَارِكٌ فِيكُمْ ثَقَلَيْنِ أَوَّلُهُمَا كِتَابُ اللهِ فِيهِ الْهُدَى وَالنُّورُ فَخُذُوا بِكِتَابِ اللهِ وَاسْتَمْسِكُوا