দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরাশক্তি হচ্ছে ভারত। সম্প্রতি ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে টিআরএফ নামের একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামলা চালিয়ে ২৬ জন বেসামরিক ভারতীয় নাগরিক হত্যা করে। ভারতের দাবি মতে দ্য রেজিস্ট্যান্স
আল্লাহ তাআলা ইসলামকে বিজয়ী দ্বীন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য রাসূল (সা.) কে রিসালাতের দায়িত্ব দিয়েছেন। মক্কার হেরা গুহায় ওহী পাওয়ার পর থেকে রাসূল (সা.) আল্লাহর ওহী নির্দেশিত হিদায়াত-স্তম্ভের উপর দাঁড়
বাংলাদেশের রাজনীতি, ব্যুরোক্রেসি, সাংস্কৃতিক অঙ্গন ও মিডিয়ায় সক্রিয় এলিটদের একচেটিয়া বয়ান হচ্ছে, বাঙালি জাতীয়তাবাদ ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের মূল চেতনা। এরকম বয়ান শুনে নিশ্চয়ই পাঠকও অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। তবে এ
জেরুজালেমের ধুলোময় রাস্তায় একদল মানুষ সমাবেশ করছে ইয়াহুদীদের জন্য একটি নিরাপদ স্বদেশ কায়িমের আশায়, আর দিল্লির রাস্তায় আরেক দল হয়তো মিছিল দিচ্ছে হিন্দু জাতীয়তাবাদ ও আদর্শ পুনরুজ্জীবিত করার আশায়। আপাতদৃষ্টিতে
এ দেশে মুসলমানের আগমনের সূত্রপাত হয়েছে ৭ম শতাব্দীতে হযরত উমর ফারুক (রা.) এর খিলাফতের সময়। হযরত মাহমুদ ও হযরত মুহাইমিন নামক দুজন অতি উচ্চশ্রেণির সূফী দরবেশ এসে ইসলাম প্রচার করেছিলেন।
ব্রিটিশ উপনিবেশের প্রাথমিক পর্বে ভারতের রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে ব্যাপক পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়। একের পর এক বিভিন্ন অঞ্চলে বহির্দেশীয় শাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম প্রতিরোধ প্রচেষ্টা ব্যর্থতার সম্মুখীন হলে মুসলিম সমাজে বিশাল
নারী কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে চলমান বিতর্কে এক ধরণের গণ সচেতনতা ইতোমধ্যেই তৈরি হয়েছে। এ গণ সচেতনতা যতোটা না কোন নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর এক্টিভিজম এর ফলে হয়েছে, তার থেকে বেশি হয়েছে নারীবাদীদের
২০২৩ সালের ৭ই অক্টোবর দখলদার ইসরায়েলের ওপর গাযার ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের পক্ষ থেকে তুফানে আকসা নামক এক অভিযান আছড়ে পড়েছিল। পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদের প্রকল্প হিসেবে গড়ে ওঠা অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল
দ্বীনী কিংবা জাতীয় স্বার্থরক্ষার প্রশ্নে এ দেশে যখনই কোনো বিক্ষোভ, প্রতিবাদ, হরতাল, ডেমোনস্ট্রেশন হয়, তখনই সালাফী-আহলে হাদীসদের পক্ষ থেকে এর বিরুদ্ধে হারামের ফাতওয়া চলে আসে। ব্যাপারটি ইদানিং বেশি লক্ষ করা
মধ্যপ্রাচ্যের যে অঞ্চলে আজ পৃথিবীর একমাত্র ইয়াহুদী রাষ্ট্রটি অবস্থিত, মাত্র এক শত বছর পূর্বেও সে অঞ্চলটি ছিল আর দশটি আরব দেশের মতো মুসলিম প্রধান একটি দেশ। তারপর দুই দুটি বিশ্বযুদ্ধ