২০২৩ সালের ৭ই অক্টোবর দখলদার ইসরায়েলের ওপর গাযার ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের পক্ষ থেকে তুফানে আকসা নামক এক অভিযান আছড়ে পড়েছিল। পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদের প্রকল্প হিসেবে গড়ে ওঠা অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল
দ্বীনী কিংবা জাতীয় স্বার্থরক্ষার প্রশ্নে এ দেশে যখনই কোনো বিক্ষোভ, প্রতিবাদ, হরতাল, ডেমোনস্ট্রেশন হয়, তখনই সালাফী-আহলে হাদীসদের পক্ষ থেকে এর বিরুদ্ধে হারামের ফাতওয়া চলে আসে। ব্যাপারটি ইদানিং বেশি লক্ষ করা
মধ্যপ্রাচ্যের যে অঞ্চলে আজ পৃথিবীর একমাত্র ইয়াহুদী রাষ্ট্রটি অবস্থিত, মাত্র এক শত বছর পূর্বেও সে অঞ্চলটি ছিল আর দশটি আরব দেশের মতো মুসলিম প্রধান একটি দেশ। তারপর দুই দুটি বিশ্বযুদ্ধ
কয়েক বছর আগে সোশ্যাল মিডিয়াতে শুনা আকসা প্রাঙ্গণে এক ফিলিস্তিনী বৃদ্ধের হৃদয় নিংড়ানো কিছু কথা আজকাল খুব কানে ভাসে। তিনি বলেছিলেন, ‘হে মুসলিম যুবক! একথা কোন দিন ভুলে যেয়োনা যে
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতায় সমৃদ্ধি অর্জন করেছে। ভারতে ব্রিটিশ উপনিবেশ প্রতিষ্ঠিত হলে ব্রিটিশের পৃষ্ঠপোষকতায় কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ও হুগলির শ্রীরামপুর মিশন থেকে আরবী-ফার্সী
নাম উমর, পিতার নাম খাত্তাব। কুনিয়াত বা উপনাম আবূ হাফস। উপাধি আল ফারুক ও আমীরুল মুমিনীন। নবুওয়াতের ষষ্ঠ মতান্তরে পঞ্চম বৎসরে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন, চল্লিশজন পুরুষ এবং এগারোজন মহিলার
সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ট জীব মানুষের মধ্যে যিনি ছায়াহীন কায়ার একমাত্র অধিকারী, যাঁর পবিত্র মুখের লালা অতি মূল্যবান মহৌষধ এবং থুথু অতি উত্তম সুরভি। যাঁর পবিত্র অঙ্গের প্রতিটি ঘর্মবিন্দু বহুমূল্য মৃগনাভীর চেয়েও
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তাআলার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। তিনি সকল নবীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবং আদম সন্তানদের সরদার। সম্মান-মর্যাদার দিক থেকে সৃষ্টির মধ্যে তাঁর অবস্থান সবৌর্ধ্বে এবং তাঁর সর্বোচ্চ মর্যাদা ও
আল আকসার তুফান তখনো শুরু হয়নি। ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী হন্য হয়ে খুঁজছিল তাঁকে। ২০২১ সালের যুদ্ধে তাঁকে না পেয়ে গুড়িয়ে ফেলে তার বাড়ি। যুদ্ধ শেষে সেই বাড়ির ধ্বংসস্তুপের মধ্যে হাস্যোজ্জ্বল
উম্মতে মুহাম্মদীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, আল্লাহ তাআলা তাঁদেরকে অল্প আমলে অধিক সাওয়াব লাভ করার বিশেষ কিছু সুযোগ দিয়েছেন। নামায একটি ফরয ইবাদত। আর এই ফরয বিধান আদায়ের পর কিছু যিকর