মহানবী সা. এর পবিত্র জন্ম তথা মীলাদকে কেন্দ্র করে মুসলমানরা খাসভাবে রবীউল আউয়াল মাসে এবং আমভাবে সারা বছর দুরূদ শরীফ ও জন্মবৃত্তান্ত বর্ণনার মাহফিল করে থাকেন। এ মাহফিলকে মীলাদ মাহফিল
প্রতিনিয়তই আমাদের চারপাশে আমরা দেখতে পাচ্ছি, কিছুসংখ্যক মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি এমন যে, রাসূল সা. নিছক একজন মানুষ, ধর্মপ্রচারক ও দাঈ মাত্র এর বেশি কিছু নন। তাঁর সর্বোত্তম চারিত্রিক মাধুর্য ও ব্যক্তিত্বের
আল্লাহ তাআলা কুরআন কারীম শুরু করেছেন একটি মহান আয়াতের মাধ্যমে, সেটি হচ্ছে بسم الله الرحمن الرحيم। তারপর (হামদ) শুরু করেছেন “সাবআল মাসানী” তথা সূরা ফাতিহা দিয়ে। তারপর সূরা বাকারা শুরু
নবী মুস্তাফা সা. এর জন্মের পূর্বে মানবজাতির ধর্মীয় বিশ্বাস, কর্ম ও চরিত্রের যে ভয়ঙ্কর অধঃপতন ঘটেছিল, আর তাঁর দাওয়াতের মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে সেই পরিস্থিতির যে উন্নতি ও সংস্কার সাধন
বাইহাকী ও আবূ নুআইমের রিওয়ায়াতে আছে, হযরত হাসসান ইবন সাবিত (রা.) বর্ণনা করেন, আমি সাত-আট বছরের সচেতন বালক ছিলাম। একদিন এক ইয়াহুদী একটি টিলায় আরোহণ করে মদীনার ইয়াহুদী সম্প্রদায়কে ডাকল।
২৮ অক্টোবর ১৯৮২ ইংরেজি, ১০ মহরম ১৪০০ হিজরী, বৃহস্পতিবার ভোর ৮ টায় ভারতের রামপুরস্থ আঙ্গুরীবাগ জামে মসজিদে শুহাদায়ে কারবালা ও ইমাম হুসাইন (রা.) এর স্মরণে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। খতীবে
হাদীসের মূলভাষ্য عَنْ عَائِشَةَ خَرَجَ النَّبِىُّ صلى الله عليه وسلم غَدَاةً وَعَلَيْهِ مِرْطٌ مُرَحَّلٌ مِنْ شَعْرٍ أَسْوَدَ فَجَاءَ الْحَسَنُ بْنُ عَلِىٍّ فَأَدْخَلَهُ ثُمَّ جَاءَ الْحُسَيْنُ فَدَخَلَ مَعَهُ ثُمَّ جَاءَتْ فَاطِمَةُ
গেলো জুন মাস আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে নানা আকস্মিক ঘটনার সাক্ষী হতে হলো বিশ্ববাসীকে। কেউ ভাবেনি ঘটবে, এমন অনেক ঘটনাই বলা চলে একদম আচমকাই ঘটেছে গত মাসে, এর মধ্য দিয়ে মধ্যপ্রাচ্য তথা সারা
সর্বস্তরে নারীর অংশগ্রহণ ও ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসে বাংলাদেশে নারী সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সম্প্রতি কমিশনটি একটি রিপোর্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে উত্থাপন করে। রিপোর্টের
দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরাশক্তি হচ্ছে ভারত। সম্প্রতি ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে টিআরএফ নামের একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামলা চালিয়ে ২৬ জন বেসামরিক ভারতীয় নাগরিক হত্যা করে। ভারতের দাবি মতে দ্য রেজিস্ট্যান্স