সালাতুত তারাবীহ অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ একটি নামায। রামাদান মাসে ইশার নামাযের পর জামাআতে এ নামায আদায় করা হয়। এটি সুন্নতে মুআক্্কাদাহ। তারাবীহ (تراويح) শব্দটি তারবীহাতুন (ترويحة) শব্দের বহুবচন। ترويحة শব্দের অর্থ
হাদীসের ভাষায় ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান’ অর্থাৎ শাবান মাসের মধ্যরাত হলো ১৪ তারিখ দিবাগত রজনী। উপমহাদেশে এই রাতকে আমরা ‘শবে বরাত’ নামে চিনি। শরীআতে মুহাম্মাদীর প্রথম যুগ থেকেই মুসলমানরা ‘শবে
মুসলিম দুনিয়ায় কতকগুলো দিবস ও কতকগুলো রজনী অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পালিত হয়। শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত অর্থাৎ ১৫ তারিখের রাতে পালিত হয় শবে বরাত। শাবান মাস হিজরী সনের
আজকের দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ যেসকল ভাষায় কথা বলেন, বাংলা সে সকল ভাষার তালিকার একদম উপরের দিকেই আছে বলা চলে। আমাদের প্রিয় এই মাতৃভাষা একদিনে কিংবা একদল পণ্ডিতের সুসংগঠিত
ভ্রান্ত রাজনীতির হিংস্র ছোবল থেকে ছাত্রসমাজকে রক্ষা করা ও তাদেরকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের মতাদর্শের আলোকে আগামী দিনের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা এবং অন্যায় ও অসত্যের বেড়াজাল ছিন্ন করে সত্য
[ফুতুহুল গাইব শাইখ আব্দুল কাদির জিলানী (র.) এর ৮০টি বক্তব্যের সংকলন। এগুলোর বিষয়বস্তু আল্লাহপ্রাপ্তির উপায়, পার্থিব জীবনের হাকীকত, শরীআত অনুযায়ী জীবনযাপনের গুরুত্ব, আল্লাহর ফয়সালায় আত্মসমর্পণ করা, তাওয়াক্কুল, খাওফ, রিদার মর্মার্থ,
উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়িশা সিদ্দীকা (রা.) বর্ণনা করেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমার বেটা হুসাইন (রা.) ত্বিফ ভূমিতে (কারবালা) নিহত হবে এবং আমার পরে আমার উম্মত ফিতনায় নিক্ষিপ্ত
ইমাম হুসাইন (রা.) কারবালার মর্মান্তিক ঘটনায় শাহাদাত বরণ করেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছেন যা হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। এ প্রসঙ্গে দুটি হাদীস নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
আমাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছে ইসলামী সনের প্রথম মাস মুহাররাম। মুহাররাম মাস আমাদের কাছে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত: এটি আল্লাহ জাল্লা শানুহু ঘোষিত হারাম বা সম্মানিত মাস সমূহের একটি। কুরআন কারীমে এসেছে-
কুরবানীর ইতিহাস অনেক প্রাচীন। পৃথিবীতে মানুষের ইতিহাসের সূচনা থেকেই কুরবানীর ইতিহাসের সূচনা। কুরআনে কারীমেও সেদিকে ইঙ্গিত করে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেছেন, “প্রত্যেক উম্মতের জন্য আমি কুরবানীর বিধান রেখেছিলাম, যাতে তারা