আহলুল বাইত অর্থ পরিবারের সদস্যবৃন্দ। আমাদের প্রাণপ্রিয় নবী রাহমাতুল্লিল আলামীন, সায়্যিদুল মুরসালীন হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা, আহমদ মুজতাবা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পুণ্যবতী সহধর্মিনীগণ, তাঁর সন্তানাদি ও সম্ভ্রান্ত খান্দান ‘বনূ হাশিম’ যাদের
খিলাফাতে রাশিদার যুগ তখন শেষ হবার পথে। উসমান (রা.) এর মর্মান্তিক শাহাদাতের মাধ্যমে ফিতনার দরজা চিরকালের জন্য উন্মুক্ত হয়ে গিয়েছিল। এরপর আর কখনই মুসলিম বিশ্বে ঐক্য আর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধির সেই
এক. যায়িদ ইবন আরকাম (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ﷺ খুম নামক কুপের পাশে খুতবা প্রদানকালে বলেছেন, أَنَا تَارِكٌ فِيكُمْ ثَقَلَيْنِ أَوَّلُهُمَا كِتَابُ اللهِ فِيهِ الْهُدَى وَالنُّورُ فَخُذُوا بِكِتَابِ اللهِ وَاسْتَمْسِكُوا
সকল মুমিনের একান্ত চাওয়া হলো জান্নাত। কারণ জান্নাতে গেলেই কাঙ্খিত সকল নিআমত পাওয়া যাবে। পাওয়া যাবে আল্লাহর দীদার, নবীর সঙ্গে প্রিয়জনের দেখা। তাই জান্নাতে যাওয়ার জন্য সকল মুমিনই কমবেশি আমলের
নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যামানার কথা। এক হতভাগা হযরতের পবিত্র নাম নিয়ে ঠাট্টা বিদ্রুপ করে। ফলে তার মুখটা বাঁকা হয়ে যায়। পরক্ষণে সে বুঝতে পারে, আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি
উপমহাদেশে ইসলাম ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলামের প্রথম আগমন ঘটেছিল ৮ম শতাব্দীর একেবারে শুরুর দিকে। উমাইয়া শাসনামলে সেনাপতি মুহাম্মদ ইবনে কাসিমের হাত ধরে ইসলামের বিজয় মশাল সাগরপাড়ের সিন্ধু ভূমিতে এক ঝলক আলো
যে সব কারণে রোযা ভঙ্গ হয় এবং শুধু কাযা ওয়াজিব হয় রোযাদার ব্যক্তিকে জোরপূর্বক কোনো কিছু আহার করানো হলে, কুলি করা বা নাকে পানি দেওয়ার সময় রোযার কথা স্মরণ থাকা
রামাদান হলো সিয়াম সাধনার মাস, ইবাদতের মাস। বলা যায় এটি ইবাদতের বসন্তকাল। কেননা এ মাসের ইবাদত অন্যান্য মাসের ইবাদত থেকে অত্যন্ত মূল্যবান। হাদীস শরীফে এসেছে, এ মাসের একটি নফল ইবাদতের
ইসলাম মানবজীবনের সকল বিষয়ে সুন্দর নির্দেশনা প্রদান করে। এই নির্দেশনার পূর্ণ অনুসরণ মানুষকে ক্ষতি থেকে দূরে রাখে এবং কল্যাণের দিকে নিয়ে যায়। এজন্যই ইসলাম ধর্ম হলো পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলামের সকল
হাদীসের মূলভাষ্য عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّهُ سَأَلَ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا كَيْفَ كَانَتْ صَلَاةُ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللهِ