উম্মতে মুহাম্মদীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, আল্লাহ তাআলা তাঁদেরকে অল্প আমলে অধিক সাওয়াব লাভ করার বিশেষ কিছু সুযোগ দিয়েছেন। নামায একটি ফরয ইবাদত। আর এই ফরয বিধান আদায়ের পর কিছু যিকর
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ঘটনাবহুল দুটি মাস পার হলো। স্বৈরাচারের পতন, নতুন পাতি-স্বৈরাচারের উত্থান, দখলদারি, ভাঙচুর, হত্যা, বিরোধ-বিদ্রোহ ও মাস্টারমাইন্ড নামক নাটকের মঞ্চায়ন— কী দেখিনি এই দুটি মাসে! অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে,
গত আগস্টের পাঁচ তারিখে স্বৈরাচারের পতনের মধ্য দিয়ে যে নতুন বাংলাদেশের কথা সকলের মুখে মুখে চর্চিত হয়েছে, তার সাথে এর আগের যে কোনো সময়ের পরিস্থিতির মিল খুঁজে পাওয়া কঠিন। অল্প
বাইহাকী ও আবূ নুআইমের রিওয়ায়াতে আছে, হযরত হাসসান ইবন সাবিত (রা.) বর্ণনা করেন, আমি সাত-আট বছরের সচেতন বালক ছিলাম। একদিন এক ইয়াহুদী একটি টিলায় আরোহণ করে মদীনার ইয়াহুদী সম্প্রদায়কে ডাকল।
সকল প্রশংসা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের। সালাত ও সালাম আমাদের সরদার সায়্যিদুল মুরসালীন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, তাঁর পরিবার-পরিজন ও সাহাবায়ে কিরাম সকলের প্রতি। নিশ্চয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাধারণভাবে
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সামনে এবং পেছনে সমান দেখতেন ইমাম বুখারী ও মুসলিম হযরত আবূ হুরাইরা (রা.) সূত্রে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, তোমরা কি মনে করো
মহানবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সকল যুগের মানুষের হিদায়াতের দিশারী হয়ে পৃথিবীতে প্রেরিত হয়েছিলেন মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে। আর সে কারণেই তাঁর পবিত্র সীরাত প্রতিটি যুগে একই রকম প্রাসঙ্গিক,
জুলাইয়ের রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ এখন একটি উত্তরণপ্রক্রিয়ার মধ্যদিয়ে যাচ্ছে। দীর্ঘ স্বৈরশাসনের অবসানের পর অনুমিতভাবেই দেশে কিছুটা অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বর্তমানে রাজনৈতিক দল, ছাত্রসমাজ, পেশাজীবি, বুদ্ধিজীবী নানা মহলের নানা
সাদাকাতুল ফিতর-এর পরিচিতি ‘সাদাকাহ’ আরবী শব্দ। আভিধানিক অর্থ দান। পরিভাষায়- هِيَ الْعَطِية التِيْ يُرادُ بِهَا الثَّوَابُ مِنَ اللهِ تَعَالٰى অর্থাৎ যে দান দ্বারা আল্লাহর নিকট সাওয়াবের আশা করা যায় তাকে
আল্লামা ফুলতলী (র.)-এর ঈসালে সাওয়াব মাহফিলে যাওয়া হয় প্রায় প্রতিবছরই। তবে স্থানিক দূরত্বের জন্য কোনোবারই বিকেলের পূর্বে পৌঁছানো হয়নি মুবারক এই মাহফিলে। আল্লামা ফুলতলী (র.)-এর অন্যতম এক খলীফা, যার সুহবাতে