মধ্যপ্রাচ্যের যে অঞ্চলে আজ পৃথিবীর একমাত্র ইয়াহুদী রাষ্ট্রটি অবস্থিত, মাত্র এক শত বছর পূর্বেও সে অঞ্চলটি ছিল আর দশটি আরব দেশের মতো মুসলিম প্রধান একটি দেশ। তারপর দুই দুটি বিশ্বযুদ্ধ
কয়েক বছর আগে সোশ্যাল মিডিয়াতে শুনা আকসা প্রাঙ্গণে এক ফিলিস্তিনী বৃদ্ধের হৃদয় নিংড়ানো কিছু কথা আজকাল খুব কানে ভাসে। তিনি বলেছিলেন, ‘হে মুসলিম যুবক! একথা কোন দিন ভুলে যেয়োনা যে
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতায় সমৃদ্ধি অর্জন করেছে। ভারতে ব্রিটিশ উপনিবেশ প্রতিষ্ঠিত হলে ব্রিটিশের পৃষ্ঠপোষকতায় কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ও হুগলির শ্রীরামপুর মিশন থেকে আরবী-ফার্সী
সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ট জীব মানুষের মধ্যে যিনি ছায়াহীন কায়ার একমাত্র অধিকারী, যাঁর পবিত্র মুখের লালা অতি মূল্যবান মহৌষধ এবং থুথু অতি উত্তম সুরভি। যাঁর পবিত্র অঙ্গের প্রতিটি ঘর্মবিন্দু বহুমূল্য মৃগনাভীর চেয়েও
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তাআলার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। তিনি সকল নবীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবং আদম সন্তানদের সরদার। সম্মান-মর্যাদার দিক থেকে সৃষ্টির মধ্যে তাঁর অবস্থান সবৌর্ধ্বে এবং তাঁর সর্বোচ্চ মর্যাদা ও
উম্মতে মুহাম্মদীর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, আল্লাহ তাআলা তাঁদেরকে অল্প আমলে অধিক সাওয়াব লাভ করার বিশেষ কিছু সুযোগ দিয়েছেন। নামায একটি ফরয ইবাদত। আর এই ফরয বিধান আদায়ের পর কিছু যিকর
বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ঘটনাবহুল দুটি মাস পার হলো। স্বৈরাচারের পতন, নতুন পাতি-স্বৈরাচারের উত্থান, দখলদারি, ভাঙচুর, হত্যা, বিরোধ-বিদ্রোহ ও মাস্টারমাইন্ড নামক নাটকের মঞ্চায়ন— কী দেখিনি এই দুটি মাসে! অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে,
গত আগস্টের পাঁচ তারিখে স্বৈরাচারের পতনের মধ্য দিয়ে যে নতুন বাংলাদেশের কথা সকলের মুখে মুখে চর্চিত হয়েছে, তার সাথে এর আগের যে কোনো সময়ের পরিস্থিতির মিল খুঁজে পাওয়া কঠিন। অল্প
বাইহাকী ও আবূ নুআইমের রিওয়ায়াতে আছে, হযরত হাসসান ইবন সাবিত (রা.) বর্ণনা করেন, আমি সাত-আট বছরের সচেতন বালক ছিলাম। একদিন এক ইয়াহুদী একটি টিলায় আরোহণ করে মদীনার ইয়াহুদী সম্প্রদায়কে ডাকল।
সকল প্রশংসা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের। সালাত ও সালাম আমাদের সরদার সায়্যিদুল মুরসালীন হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, তাঁর পরিবার-পরিজন ও সাহাবায়ে কিরাম সকলের প্রতি। নিশ্চয় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাধারণভাবে