রাসূলুল্লাহ e আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্মানিত, তিনি আদম সন্তানের সরদার। উম্মতের জ্ঞাতার্থে অহংকারের দায়মুক্তি ঘোষণা পূর্বক রাসূল e এই সম্মান ও শ্রেষ্ঠত্বের জানান দিতেন। রাসূলে পাক e বলেছেন–
read more
৬ষ্ঠ হিজরীতে মক্কার অদূরে হুদাইবিয়া নামক জায়গায় রাসূলুল্লাহ e ও মক্কাবাসীর মধ্যে একটি সন্ধি হয়। সন্ধির অন্যতম শর্ত ছিল, “মক্কা থেকে ইসলাম কবূল করে কেউ মদীনায় আসলে তাকে আবার মক্কায়
রাসূলুল্লাহ ইহজগত থেকে বিদায় নেওয়ার পর এই উম্মাতকে অনেক চড়াই-উতরাই পার করে আসতে হয়েছে। দুই-চারদিনের নয়;দেড় হাজারের বছরের ইতিহাস আমাদের। এই দীর্ঘ ইতিহাসে অপ্রতিরোধ্য বন্যার মতো এগিয়ে যাওয়া দিগবিজয়ী
আল্লাহ তাআলা নবী-রাসূলগণকে নির্বাচন করে নবুওয়াত-রিসালাতের দায়িত্ব অর্পণ করেন। তিনি তাদেরকে এই দায়িত্বের জন্য যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলেন। কোন মানুষ নিজের প্রচেষ্টায় নবুওয়াত-রিসালাতের যোগ্য হয়ে উঠতে পারে না। এগুলো অর্জনযোগ্য
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ধর্মের প্রাসঙ্গিকতা জাতিরাষ্ট্র হিসেবে এদেশের আত্মপ্রকশের বহু আগে থেকেই দৃশ্যমান ছিল। ব্রিটিশ ভারতে স্বাধীনতা সংগ্রামের সফল পরিণতি এসেছে ধর্মকে প্রধান পরিচয় হিসেবে ধারণ করে সংগ্রাম করা দুটি দল