Logo
মানব জাতির চন্দ্রে গমনের ইতিহাস কি সত্য? চন্দ্রে গমনের সম্ভবপরতা কি কুরআন হাদীস স্বীকৃত?
জবাব দিচ্ছেন: মাওলানা আবূ নছর মোহাম্মদ কুতুবুজ্জামান তাফাদার
  • ৩০ এপ্রিল, ২০২২

প্রশ্নকারী: হাফিয বিলাল আহমদ
সাদাপুর, রাজনগর, মৌলভীবাজার

প্রশ্ন: মানব জাতির চন্দ্রে গমনের ইতিহাস কি সত্য? চন্দ্রে গমনের সম্ভবপরতা কি কুরআন হাদীস স্বীকৃত?
জবাব: মানব জাতির চন্দ্রে গমনের সম্ভাব্যতা ও সত্যতার পিছনে বহু বিতর্ক রয়েছে। পবিত্র কুরআন মাজীদ কিংবা হাদীস শরীফে বৈজ্ঞানিকদের চন্দ্রে গমনের সত্যতার বিষয়ে সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট কোনো বর্ণনা পাওয়া যায় না। এ ব্যাপারে যে বিষয়টি বিবেচনায় নেয়া হয়ে থাকে, তা হচ্ছে-সর্বকালের শ্রেষ্ঠ মানব বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্বশরীরে মিরাজ বা উর্ধ্বগমনের সত্যতার বিষয় যা পবিত্র কুরআন মাজীদের আয়াত ও হাদীস শরীফের বহু বর্ণনা দ্বারা প্রমাণিত। তবে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মি’রাজ ছিল নবী হিসেবে বিশেষ মুজিযাস্বরূপ, যা সাধারণ মানুষের কোনো কিছুর সাথে তুলনার উর্ধ্বে। তাই বৈজ্ঞানিকদের চন্দ্রে গমনের বিষয় ধর্মীয় দিক থেকে দলীলবিহীন অনুমোদনের সুযোগ নেই।

 

জবাবদাতা: প্রিন্সিপাল ও খতীব, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার , মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র

প্রশ্ন: শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সময় ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা ও গবেষণায় অভিজ্ঞতার অভাবে অনেক ক্ষেত্রে থিসিস ও অ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করতে সমস্যায় পড়েন। বিশেষ করে বিদেশে অধ্যয়নরত অনেক শিক্ষার্থী, যেমন—বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা, পড়াশোনার পাশাপাশি আয়-রোজগারে ব্যস্ত থাকার কারণে নিজেরা এই কাজগুলো যথাযথভাবে করতে পারেন না। ফলে তারা নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে কিছু এজেন্সি বা ব্যক্তির সহায়তা নেন, যারা তাদের হয়ে থিসিস বা অ্যাসাইনমেন্ট লিখে দেয়। এক্ষেত্রে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে জানতে চাই: ১. এভাবে অ্যাসাইনমেন্ট বা থিসিস করিয়ে নেওয়া একজন শিক্ষার্থীর জন্য কতটুকু ন্যায়সঙ্গত? ২. টাকার বিনিময়ে অন্যের হয়ে থিসিস বা অ্যাসাইনমেন্ট লেখা কি ইসলামে বৈধ? ৩. এটি কি হারাম উপার্জনের অন্তর্ভুক্ত হবে?
ফেইসবুকে আমরা...