প্রশ্নকারী: হাফিয বিলাল আহমদ সাদাপুর, রাজনগর, মৌলভীবাজার প্রশ্ন: মানব জাতির চন্দ্রে গমনের ইতিহাস কি সত্য? চন্দ্রে গমনের সম্ভবপরতা কি কুরআন হাদীস স্বীকৃত? জবাব: মানব জাতির চন্দ্রে গমনের সম্ভাব্যতা ও সত্যতার পিছনে বহু
যে সব কারণে রোযা ভঙ্গ হয় এবং শুধু কাযা ওয়াজিব হয় রোযাদার ব্যক্তিকে জোরপূর্বক কোনো কিছু আহার করানো হলে, কুলি করা বা নাকে পানি দেওয়ার সময় রোযার কথা স্মরণ থাকা
রামাদান হলো সিয়াম সাধনার মাস, ইবাদতের মাস। বলা যায় এটি ইবাদতের বসন্তকাল। কেননা এ মাসের ইবাদত অন্যান্য মাসের ইবাদত থেকে অত্যন্ত মূল্যবান। হাদীস শরীফে এসেছে, এ মাসের একটি নফল ইবাদতের
ইসলাম মানবজীবনের সকল বিষয়ে সুন্দর নির্দেশনা প্রদান করে। এই নির্দেশনার পূর্ণ অনুসরণ মানুষকে ক্ষতি থেকে দূরে রাখে এবং কল্যাণের দিকে নিয়ে যায়। এজন্যই ইসলাম ধর্ম হলো পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা। ইসলামের সকল
হাদীসের মূলভাষ্য عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّهُ سَأَلَ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا كَيْفَ كَانَتْ صَلَاةُ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي رَمَضَانَ فَقَالَتْ مَا كَانَ رَسُولُ اللهِ
সালাতুত তারাবীহ অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ একটি নামায। রামাদান মাসে ইশার নামাযের পর জামাআতে এ নামায আদায় করা হয়। এটি সুন্নতে মুআক্্কাদাহ। তারাবীহ (تراويح) শব্দটি তারবীহাতুন (ترويحة) শব্দের বহুবচন। ترويحة শব্দের অর্থ
হাদীসের ভাষায় ‘লাইলাতুন নিসফি মিন শাবান’ অর্থাৎ শাবান মাসের মধ্যরাত হলো ১৪ তারিখ দিবাগত রজনী। উপমহাদেশে এই রাতকে আমরা ‘শবে বরাত’ নামে চিনি। শরীআতে মুহাম্মাদীর প্রথম যুগ থেকেই মুসলমানরা ‘শবে
মুসলিম দুনিয়ায় কতকগুলো দিবস ও কতকগুলো রজনী অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে পালিত হয়। শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাত অর্থাৎ ১৫ তারিখের রাতে পালিত হয় শবে বরাত। শাবান মাস হিজরী সনের
আজকের দুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ যেসকল ভাষায় কথা বলেন, বাংলা সে সকল ভাষার তালিকার একদম উপরের দিকেই আছে বলা চলে। আমাদের প্রিয় এই মাতৃভাষা একদিনে কিংবা একদল পণ্ডিতের সুসংগঠিত
ভ্রান্ত রাজনীতির হিংস্র ছোবল থেকে ছাত্রসমাজকে রক্ষা করা ও তাদেরকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআতের মতাদর্শের আলোকে আগামী দিনের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা এবং অন্যায় ও অসত্যের বেড়াজাল ছিন্ন করে সত্য