Logo
রেমিটেন্সের টাকা উত্তোলনে প্রণোদনা গ্রহণ বৈধ কিনা?
জবাব দিচ্ছেন: মাওলানা আবূ নছর মোহাম্মদ কুতুবুজ্জামান তাফাদার
  • ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

বর্তমানে বাইরের দেশ থেকে কেউ বাংলাদেশে টাকা পাঠালে টাকা উঠানোর সময় ২% করে বর্ধিত হারে ব্যাংক থেকে টাকা দেওয়া হয়। এটি হালাল নাকি সুদ? জানতে চাই।

প্রশ্নকারী: শেখ মো: সাইফুল ইসলাম সিদ্দিকী
যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক, আনজুমানে আল ইসলাহ, বাহরাইন

জবাব: প্রবাসীগণ বাংলাদেশের বাইরের দেশ থেকে যে টাকা পাঠান ঐ টাকা উঠানোর সময় এর উপর যে ২% বর্ধিত টাকা ব্যাংক থেকে দেওয়া হয় তা সরকারের পক্ষ থেকে প্রণোদনা। বাংলাদেশ সরকার রেমিটেন্সের মাধ্যমে দেশের আর্থিক অবস্থাকে আরো গতিশীল করার জন্য প্রবাসীদেরকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে প্রণোদনা হিসেবে রাজস্ব খাত থেকে এ অর্থ প্রদান করে থাকে। তাই তা সুদ নয় বরং পুরস্কারতুল্য দান, যা হালাল।

জবাবদাতা: প্রিন্সিপাল ও খতীব, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার 

মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র

জবাবদাতা: প্রিন্সিপাল ও খতীব, আল ইসলাহ ইসলামিক সেন্টার
মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র

প্রশ্ন: শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সময় ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা ও গবেষণায় অভিজ্ঞতার অভাবে অনেক ক্ষেত্রে থিসিস ও অ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করতে সমস্যায় পড়েন। বিশেষ করে বিদেশে অধ্যয়নরত অনেক শিক্ষার্থী, যেমন—বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীরা, পড়াশোনার পাশাপাশি আয়-রোজগারে ব্যস্ত থাকার কারণে নিজেরা এই কাজগুলো যথাযথভাবে করতে পারেন না। ফলে তারা নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে কিছু এজেন্সি বা ব্যক্তির সহায়তা নেন, যারা তাদের হয়ে থিসিস বা অ্যাসাইনমেন্ট লিখে দেয়। এক্ষেত্রে ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে জানতে চাই: ১. এভাবে অ্যাসাইনমেন্ট বা থিসিস করিয়ে নেওয়া একজন শিক্ষার্থীর জন্য কতটুকু ন্যায়সঙ্গত? ২. টাকার বিনিময়ে অন্যের হয়ে থিসিস বা অ্যাসাইনমেন্ট লেখা কি ইসলামে বৈধ? ৩. এটি কি হারাম উপার্জনের অন্তর্ভুক্ত হবে?
ফেইসবুকে আমরা...